পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/২৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

史@史 දේශුx fබsity BDBBDLDBSBBD DBDD BBDS DDDDBDD LLBBS BBBB DDDB SDLHHLLD Bu কোটি সুবর্ণ সঞ্চিত হইয়াছিল। তাহার। ভাৰ্য্যা মৃত্যুর পর ধনম্নেহবশতঃ মুষিকরূপে পুনর্জন্ম লাভ করিয়া ঐ ধনের উপর বাস করিত। কালক্রমে একে একে মৃত্যুমুখে পতিত হওয়ায় সেই শ্রেষ্টিকুল লয় প্রাপ্ত হইয়াছিল ; শ্রেষ্ঠ নিজে দেহত্যাগ করিয়াছিলেন, সে গ্রামও উজাড় হইয়াছিল। যে সময়ের কথা হইতেছে তখন বোধিসত্ত্ব এই পুরাতন গ্রামস্থানে প্ৰস্তর তুলিয়া কাটিতেছিলেন। ধনরক্ষিণী সেই মূষিকা আহারার্থ ইতস্ততঃ বিচরণকালে বোধিসত্ত্বকে পুনঃ পুনঃ দর্শন করিয়া তাহার প্রতি অনুরক্ত হইল এবং চিন্তা করিতে লাগিল, “আমার বহু ধন অকারণ নষ্ট হইতেছে ; এই ব্যক্তির সহিত মিলিত হইয়া উহা ভোগ করা যাউক ৷” ইহা স্থির করিয়া সে এক দিন একটী কাহণ * মুখে লইয়া বোধিসত্ত্বের সম্মুখে উপস্থিত হইল। বোধিসত্ত্ব তাহাকে দেখিয়া মধুৱবচনে জিজ্ঞাসা করিলেন, “মা, তুমি কাহণ মুখে লইয়া আসিয়াছ কেন ?” সে বলিল, “সৌম্য, ইহা লইয়া তোমার নিজের ভোজ্য সংগ্ৰহ কর ; আমার জন্যও মাংস ক্রয় কমিয়া আনা।” “বেশ, তাহাই করিব।” বলিয়া বোধিসত্ত্ব কাহণটী লইয়া গৃহে গেলেন এবং এক মাষার মাংস আনিয়া মুষিকাকে দিলেন। মুষিকা উহা লইয়া নিজের বিবরে গেল এবং যথারুচি ভোজন করিল। তদবধি মুষিক প্রতিদিন বোধিসত্ত্বকে এক একটী কাহণ দিতে লাগিল ; তিনিও তাহার জন্য মাংস আনিতে লাগিলেন। অতঃপর একদিন এক বিড়াল ঐ মূষিকাকে ধরিল। মুষিক বলিল, “সৌম্য, আমায় মারিও না।” বিড়াল জিজ্ঞাসিল, “কোন মারিব না ? আমি যে ক্ষুধাৰ্ত্ত হইয়াছি এবং মাংস খাইতে ইচ্ছা করিয়াছি।” “এক দিনই মাংস খাইতে 'ইচ্ছা হয়, মা নিত্য খাইতে ইচ্ছা হয় ?” “পাইলে ত নিত্যই খাইতে ইচ্ছা হয়।” “যদি তাহাই হয় তবে তোমাকে প্ৰত্যহ মাংস দিব, আমাকে ছাড়িয়া দাও” । “আচ্ছা, ছাড়িয়া দিলাম, কিন্তু সাবধান, মাংস দিতে যেন ক্ৰটি না হয়।” ইহা বলিয়া বিড়াল মুষিকাকে ছাড়িয়া দিল। মুষিকা তদবধি নিজের জন্য আনীত মাংস দুই ভাগ করিয়া এক ভাগ বিড়ালকে দিত এবং এক ভাগ নিজে খাইত। ইহার পর একদিন অন্য এক বিড়ালে সেই মুষিকাকে ধরিল এবং সে তাহাকেও ঐরূপ বুঝাইয়া মুক্তি লাভ করিল। তখন হইতে মাংস তিন ভাগ করিয়া মূষিকা তাহার এক ভাগ খাইত। অনন্তর আর এক বিড়ালে তাহাকে ধরিল এবং সে, তাহারও সহিত উক্তরূপ নিয়ম করিয়া মুক্তিলাভ করিল। তখন মাংস চারি ভাগ হইতে লাগিল। তাহার পর আবার আর এক বিড়ালে তাহাকৈ ধরিল এবং তাহারও সহিত ঐ নিয়ম করিয়া সে মুক্তি লাভ করিল। তখন হইতে মাংস পাঁচ ভাগ হইতে লাগিল। পাচ ভাগের এক ভাগ মাত্ৰ মাংস খাইয়া অল্পাহারবশতঃ মুষিকার রক্তমাংস শুষ্ক হইল, সে নিতান্ত কৃশ ও দুর্বল হইয়া পড়িল। বোধিসত্ত্ব তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “মা, তুমি এত কৃশ হইতেছ। কেন ?” মুষিক তঁহাকে সমস্ত বৃত্তান্ত বলিল। বোধিসত্ব বলিলেন, “তুমি এতদিন আমায় এ কথা বল নাই কেন ? ইহার যে প্ৰতীকার আছে তাহা আমি জানি।” ইহা বলিয়া মুষিকাকে আশ্বাস দিয়া বোধিসত্ত্ব সুধাস্ফটিক পাষাণ দ্বারা + এক গুহা প্ৰস্তুত করিলেন এবং উহা আনিয়া মুষিকাকে বলিলেন, “মা, তুমি এই গুহায় প্রবেশ করিয়া যে আসিবে তাহাকেই পরুষবাচন দ্বারা উত্তেজিত করিবে।” ইহা শুনিয়া মুষিক সেই গুহার ভিতর গিয়া রহিল। অনন্তর এক বিড়াল আসিয়া বলিল, “আমায় মাংস দাও।” মুষিক বলিল, “আরো ধূৰ্ত্ত বিড়াল, আমি কি তোর মাংস যোগাইবার BDBS DBBB BD D DBBB BD DB BD S DD BDDD DB DB DBDD BDDS

  • কাহণ—কহাপণি ( কাৰ্যাপণ ) ইহা তৎকালপ্রচলিত এক প্রকার भूयां ; ब4-cब्रोoiानि छoiाजांप्नद्ध

DBDDDBD DBDBBu BBD DDBDBBD BDuDuDDD BDDSSDDLK gL D DDBS + অর্থাৎ অতি নিৰ্ম্মল ক্ষটিক ।