অনন্ত ] سوأ অন্ধক আদেশে শেষরাজ পাতালে গমন পক্ষে ঘোরতর যুদ্ধের পর অসুর পূৰ্ব্বক মস্তকোপরি পৃথিবী ধারণ পরাস্ত হয়। অনিরুদ্ধ কারামুক্ত করিয়া আছেন। হইয়া উষার সহিত দ্বারকায় প্রত্যাগমন করেন। ইনি যদুবংশের অনসূয়া—(১) – দক্ষপ্রজাপতির ধ্বংসের সময় নিহত হন। ঔরসে প্রস্থতির গর্ভে ইহার জন্ম হয়। (মতান্তরে ইনি কর্দমথষি অনুশাল্য—একজন পরাক্রান্ত দেবও দেবদূতির কন্যা। ) ইনি মহামুনি বিদ্বেষী দৈত্যবিশেষ। কৃষ্ণের প্রতি অত্রির সহধৰ্ম্মিনী। বনবাস কালে ইহার জাতক্রোধ ছিল। ভারতরাম অত্ৰিমুনির আশ্রমে আতিথ্য যুদ্ধের পর কৃষ্ণ হস্তিনাপুরে অবগ্রহণ করিলে, অনস্বয়া সীতার স্থিতি করিবার সময়, এ সসৈন্তে ঐ বিশেষ যত্ন করেন । নগর অবরোধ করে। কথিত আছে (২)—শকুন্তলার সখী বিশেষ। ভীমাৰ্জ্জুন যুদ্ধার্থ বহির্গত হইয়া একে একে দৈত্যের নিকট পরাজিত অনিরুদ্ধ–প্ৰহ্লামের পুত্র এবং হন। পরে কর্ণের পুত্র মহাবীর কুষ্ণের পৌত্র। শৌর্য্যবীর্য্যে ইনি বৃষকেতু দৈত্যকে পরাস্ত করিয়া একজন মহাবীর ছিলেন। রুক্মীর বন্দী করেন। বন্ধনাবস্থায় কৃষ্ণ পৌত্রী শুভদ্রার সহিত ইহার সমীপে আনীত হইলে, তিনি বিবাহ হয়। ইহার পুত্রের নাম ইহাকে সারগর্ভ উপদেশ প্রদান বজ। বাণদৈত্যের কল্প উষা ইহার করেন। সেই উপদেশে অনুশাল্যের প্রতি আসক্ত হইয়া পতিভাবে চৈতন্তের উদয় হয়। তখন সে সমস্ত বরণ করিবার জন্য নিজ কক্ষে পরিত্যাগ পূর্বক তপস্তার্থ বনে সখী চিত্ৰলেখার দ্বারা ইহাকে লইয়া গমন করে । যান। অসুর জানিতে পারিয়া অনিরুদ্ধকে বধ করিবার জন্য অন্ধক—(১ )—দিতির গর্ভজাত কম্ভসৈন্ত প্রেরণ করে। অনিরুদ্ধ তাহ- পের পুত্র, অমুর বিশেষ। অন্ধক দিগকে বধ করেন। পরে বাণ যুদ্ধে মহাদেব ভিন্ন অন্তের অবধ্য ছিল । ঐন্দ্রজালিক বিদ্যার প্রভাবে ইহাকে ইহার উপদ্রবে দেবতারা সন্তপ্ত বন্দী করে। সংবাদ পাইয়া কৃষ্ণ, হইয়া দেবর্ষি নারদের সাহায্য গ্রহণ বলরাম, ও গ্রহ বাণরাজার পুরী করেন। নারদ একদা মন্দর পর্বতের শোণিতপুরে উপস্থিত হন। উভয় উদ্যানস্থিত পুষ্পের মালা গলায়
