কৃষ্ণকমল তাহার বিরুদ্ধে অভিযান করিয়া ছিলেন। পেরুমানদিকে সাহায্য করিবার জন্য তৃতীয় কৃষ্ণ অগ্রসর হইলেন। তকুলম্ নামক স্থানে ৯৪৭ খ্ৰীঃ অব্দে এক ঘোরতর যুদ্ধে কৃষ্ণ রাজাদিত্যকে ভীষণরূপে পরাস্ত করেন । রাষ্ট্রকুট পতি তৃতীয় কৃষ্ণ চোলরাজধানী কাঞ্চী নগরী অধিকার করিলেন এবং তাঞ্জোর অবরোধ করিলেন । এই বিপদ হইতে রাজাদিত্যের ভ্রাতা গন্দরাদিত্য কোনও রূপে চোলরাজ্য রক্ষা করিয়াছিলেন । কৃষ্ণকমল গোস্বামী (কবিরাজ)– মহাপ্রভু শ্ৰীচৈতন্যের প্রিয় পার্শ্বচর সদাশিব কবিরাজ ও তৎপুত্র, নিত্যানন্দ প্রভুর কন্যা গঙ্গা দেবীর স্বামী মাধবাচার্য্যের গুরু পুরুষোত্তম কবিরাজের বংশে ১৮১০ খ্ৰীঃ অব্দে নদীয়া জেলার অন্তর্গত ভাজনঘাট গ্রামে কৃষ্ণকমলের জন্মহয়। র্তাহার পিতার নাম মুরলীধর ও মাতারনাম যমুনা দেবী । সপ্তম বর্ষ বয়সে কৃষ্ণকমল পিতাकईक दून्लांदएन नौङ झन ७ उ५ांग्र ব্যাকরণ অধ্যয়ন করিতে থাকেন । কিছুকাল পর বৃন্দাবনের জনৈক সন্তানহীন ধনবান বণিক কৃষ্ণকমলকে দত্তকরূপে গ্রহণ করিতে চাহিলে, মুরলীধর সপুত্র স্বগ্রামে প্রত্যাবৃত হন। অতঃপর জীবনী-কোষ $8w র্তাহার বিখ্যাত পালা গান রচনা করেন ও স্বয়ং উন্থার অভিনয়ে অংশ গ্রহণ করেন । এই রচনা ও অভিনয় নবদ্বীপ বাসীগণকে মুগ্ধ করিয়াছিল। পঞ্চবিংশতি বর্ষ বয়ঃক্রমকালে হুগলী জেলার অন্তঃপাতী সোমড়া বাকীপুর গ্রামে কৃষ্ণকমলের বিবাহ হয় । তাহার পত্নীর নাম স্বর্ণময়ী দেবী । অর্থোপাৰ্জ্জনের নিমিত্ত কৃষ্ণকমল বহুকাল ঢাকা নগরীতে অবস্থান করেন এবং এই স্থানেই তাহার বিখ্যাত পালা १ीन ७कि ब्ल5िउ श्ब्र । छांदjञ्च তৎকালে কৃষ্ণ কমল ভিন্ন আরও অনেক পালা গান রচয়িতা ছিলেন, কিন্তু প্রবল প্রতিযোগিতা সত্ত্বেও কৃষ্ণকমল রচিত পালা গান সকল তাঁহাদের অন্তর্নিহিত ভাব, ভক্তিরস ও কবিত্বগুণে পূৰ্ব্ববঙ্গবাসীগণের হৃদয় হরণ করিয়াছিল । র্তাহার রচিত পাল। সকলের মধ্যে 'নিমাই সন্ন্যাস,’ ‘স্বপ্ন-বিলাস’, ‘রাই উন্মাদিনী’ বা ‘দিব্যোন্মাদ বিচিত্র বিলাস’, ‘মুবল সংবাদ, নন্দ হরণ, ‘ভরত মিলন’ প্রভৃতি বিশেষ উল্লেখযোগ্য। ঢাকায় তিনি বিপুল প্রতিষ্ঠা ও যশ লাভ করেন এবং ঢাকাবাসীগণের দ্বারা সসম্মানে ‘বড় গোসাই’ নামে অভিহিত হন । পুস্তক সমূহের বিক্রয় নবদ্বীপের এক চতুষ্পাঠীতে তিনি কাব্য লব্ধ আয়ও তাছার সামান্ত ছিল না। অধ্যয়ন করেন। নবদ্বীপে অবস্থান cछाछै। शूद्रव्र c*ां८क काउब्र ७ उग्रं কালে তিনি নিমাই সন্ন্যাস নামক স্বাস্থ্য হইয়া সীতাত্তর বৎসর বয়সে ১৮৮৮