পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8S খ্ৰীষ্টাব্দে চুচুড়ায় তিনি দেহত্যাগ করেন । কৃষ্ণকমল ভট্টাচাৰ্য্য— দেশপ্রসিদ্ধ সংস্কৃত পণ্ডিত ও শিক্ষাব্রতী। অামুমানিক ১২৪৭ বঙ্গাব্দে তাহার জন্ম হয় । তাহারা মালদহের বীরেন্দ্ৰশ্রেণীর ব্রাহ্মণ ছিলেন । অল্প বয়সে পিতৃহীন হইয়া তিনি ও র্তাহার জ্যেষ্ঠ ভ্রাত পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের তত্ত্বাবধানে শিক্ষা লাভ করিতে থাকেন। মাত্র ত্রয়োদশ বর্ষ বয়সে তিনি কৃতিত্বের সহিত প্রবেশিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন । তৎপরে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবত্তী পরীअग्नि छेडौ*{ श्ब्र! श्रांझेन अश्वJग्रन করিতে আরম্ভ করেন। সাহিত্যরথী বঙ্কিমচন্দ্র ঐ সময়ে তাহার সতীর্থ ছিলেন । মাত্র বাইশ বৎসর বয়সে তিনি কলিকাতা প্রেসিডেন্সী কলেজে ংস্কৃতের অধ্যাপক নিযুক্ত হন। কিন্তু কিছুকাল পরে উহা পরিত্যাগ করিয়া হাবড়ায় আইন ব্যবসায় আরম্ভ করেন । ঐ সময়েই তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের “ঠাকুর আইন অধ্যাপক নিযুক্ত হন । তাহার পর কিছুকাল কলিকাতা হাইকোর্টেও আইন ব্যবসায় করেন। পরবর্তীকালে তিনি কিছুকাল রিপণ কলেজের আইন বিভাগের অধ্যক্ষতা করেন। ঐ সময়ে একাধারে ংস্কৃত, দর্শনশাস্ত্র এবং ব্যবহার শাস্ত্র এই তিন বিষয়েই তিনি অধ্যাপন ভারতীয়-ঐতিহাসিক कुश*कत्रल করিতেন। সংস্কৃত ও দর্শনশাস্ত্রে তাহার প্রগাঢ় পাণ্ডিত্যের কথা সৰ্ব্বজন বিদিত ছিল। বহুকাল তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্ত ছিলেন। প্রসিদ্ধ বাঙ্গালা সাময়িক পত্র হিতবাদীর তিনিই প্রথম সম্পাদক ছিলেন । তদ্ভিন্ন অদ্যান্য বহু সাময়িক পত্রিকাতে তাহার চিন্তাপূর্ণ রচনা প্রকাশিত হইত। কবিবর বিহারীলাল চক্রবর্তী সম্পাদিত ‘অবোধ বন্ধু’ নামক মাসিক পত্রিকাতে নুতন রীতিতে বহু বাঙ্গাল প্রবন্ধ তিনি প্রকাশ করেন। পরবর্তীকালে বঙ্কিমচন্দ্রের রচনা রীতি কৃষ্ণকমলের রচনা রীতিরই উন্নততর অবস্থা ছিল । ংস্কৃত কাব্য সমূহের ছাত্রপাঠ্য ংস্করণ প্রকাশ করিয়া তিনি বহু ছাত্রের সংস্কৃত শিক্ষালাভের পথ সুগম করিয়া দেন । রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করিয়াও তিনি সামাজিক বিষয়ে উদার মতাবলম্বী ছিলেন। তাহার ন্যায় জ্ঞানী, নান ভাষাবিদ শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিত অধিক জন্মগ্রহণ করেন নাই। তিনি আধুনিক কালের সাধারণ বাঙ্গালীর তুলনায় দীর্ঘজীবন লাভ করিয়াছিলেন । ১৩৩৯ বঙ্গাব্দের ভাদ্র भांcन ( २२२२ औः ख्षां★छे) विब्रांनरुदहे বৎসর বয়সে এই মনীষী পরলোক ?|मन कुन | ஆ