গালিব আলী গালিব আলী খা —তিনি পারস্তের রাজকুমার। বাঙ্গালার নবাব মুরশিদ কুলি খ উড়িষ্যার সুবাদার হইলে, তাহার পুত্র সরফরাজ খ bাকীর সুবাদার ( শাসনকৰ্ত্ত ) হন । কিন্তু তিনি ঢাকায় ন যাইরা প্রতিনিধি গালিব আলী খাকে তথtয় প্রেরণ করেন। তিনি একজন গুধিবনি শাসন তাই ার সময়ে যণো,ন্ত কিন্তু এই কৰ্ত্ত ছিলেন । शि१इ tन 3%|न् fझ८ो । ব্যবস্থা বেশী দিন চলিল না । সরফরাজের জামাতা আতি অকৰ্ম্মণ। মুরাদ আলী খ৷ গালিব আলী খার স্থানে নিযুক্ত হইলেন । যশোবন্ত কৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিয়া মুরশিদাবাদে চ লয়। (5|CoR | গিয়াসউদ্দিন (প্রথম) —তিনি ১২১২ খ্ৰী; অবদ হইতে ১২২ ৭ খ্ৰীঃ অন্দ পর্যান্ত বাঙ্গtলার স্বাধীন নরপতি ছিলেন । তিনি পারস্তের অন্তর্গত মোরনগরের এক সন্ত্রীস্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি বয়ঃ প্রাপ্ত হইয়া স্বীয় অবস্থার উন্নতি বিধ’নাৰ্থ প্রথমে মধ্য এসিয়ীর অন্তর্গত তাতার প্রদেশে গমন করেন । তৎপরে ভারতবর্ষে আগমনপূর্বক তাহার দেশবাসী বক্তিয়ার খিলিজীর অধীনে একটী কৰ্ম্ম গ্রহণ করিয়া তাহার সচিত বঙ্গদেশে আগমন করেন । অতি অল্পকাল মধ্যেই তিনি গঙ্গোত্তরীর শাসনকৰ্ত্তার পদে প্রতিষ্ঠিত হইলেন । জীবনী-কোষ S)&8 বক্তিয়ার খিলিঙ্গীর মৃত্যুর পরে মোহাম্মদ আজাউদ্দিন ও আলীমৰ্দ্দন থিলিজী ক্রমে বাঙ্গালীর নবাব হইয়াছিলেন । আলীমৰ্দ্দন অতি অকৰ্ম্মণ্য নরপতি ছিলেন পলিয়া খিলজী সর্দারগণ তাহাকে হত্যা করিয়া গিয়াসউদ্দিনকে সিংহাসন প্রদান করেন । গিয়াসউদিনের পূর নাম হিসামউদিন আৰ্ত্তজ ছিল । তিনি সুলতান হইয়া গিয়াসউদ্দিন উপাধি গ্রহণ করেন। তিনি লক্ষ্ণণাবতী বা গৌড়নগরে রাজধানী স্থাপন করিয়া সম্পূর্ব প্রকারে তাহার উন্নতি কল্পে যত্নবান হইলেন । তিনি একদিকে গোড়নগর হইতে বীরভূমের অন্তর্গত নগর ও অপরদিকে দেবকে টি পৰ্য্যন্ত একটী উচ্চ রাজপথ নিৰ্ম্মাণ করাইলেন | ই চাদ্বারা জলপ্লাবন হইতেও দেশ রক্ষা পাইল । গৌড়নগরে একটা উৎকৃষ্ট মসজিদ, উচ্চ শিক্ষার্থ একটা সুরম্য বিদ্যা মন্দির ও একটা পান্থনিবাস ও নিৰ্ম্মাণ করিয়! তিনি নগরের সৌষ্ঠব বৰ্দ্ধন করিয়াছিলেন। সাহিত্য ও শিল্পের তিনি উৎসাহদাতা ছিলেন । তিনি শিক্ষিত ও ধাৰ্ম্মিক লোকদিগকে প্রচুর মাসিক বৃত্তি দান করিতেন । প্রজারা তাছার দ্যায় বিচারে পরম মুখে কালযাপন করিত । র্তাহীর নিকট ধনী, দরিদ্র, পণ্ডিত, মূৰ্খ, স্বধৰ্ম্মী বিধৰ্ম্মী সকলে ন্যায় বিচার প্রাপ্ত হুইত । তিনি দিল্লীর সম্রাটের
