পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৪৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গোপালচন্দ্র কার্য্যে লিপ্ত ছিলেন বলিয়, দিল্লী দরবারে তিনি তিনখানি সনন্দ প্রাপ্ত হন । এমন কি তৎকালীন শাসন বিবরণীতেও তাহার প্রশংসা মুদ্রিত হয়। মহারাজা অনেক বিষয়ে তাহার পরামর্শ গ্রহণ করিতেন । তিনি অবৈতনিক বিচারক ও ছিলেন। ১৯০৩ সালের ২০শে নবেম্বর তিনি পরলোক গমন করেন। তাহার ভাগিনেয়, মহারাজের প্রাইভেট সেক্রেটারী অবিনাশচন্দ্র মিত্র মহাশয়, তাহার এক স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করিয়াছিলেন । গোপালচন্দ্র চক্ৰবৰ্ত্তী— সংক্ষিপ্তসার ব্যাকরণের টীকাকার গৌরীচন্দ্র। গৌরীচন্দ্রের টীকার ব্যাখাত গোপালচন্দ্র চক্রবী। গোপালচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, কবি— ১৮৫৯ খ্রীঃ আবে তাহার জন্ম হয় । তিনি পি এল পরীক্ষা পাশ করিয়া মুনসেফের কার্য্যে নিযুক্ত হন । এই সময়েই সাময়িক পত্রিকাদিতে কবিতা ও প্রবন্ধ লিখিতেন । র্তাহার রচিত অনেকগুলি জাতীয় সংগীত অাছে। গোপালচন্দ্র মজুমদার— তিনি কৃষ্ণনগর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ভবাননা মজুমদারের মধ্যম পুত্র । ভবানন্দ মজুমদার জ্যেষ্ঠ শ্ৰীকৃষ্ণ ও কনিষ্ঠ গোবিন্দকে মাসিক বৃত্তি দিয়া মধ্যম গোপালকেই সিংহাসনের অধিকারী মনোনীত করেন। গোপালের নরেন্দ্র, জীবনী-কোষ 8 Sb রামেশ্বর ও রাঘব নামে তিন পুত্র ছিল । গোপাল কনিষ্ঠ রাঘবকে সৰ্ব্বাপেক্ষ উপযুক্ত মনে করিয়া রাজত্ব প্রদান করেন এবং নরেন্দ্র ও রামেশ্বরকে মাসিক বৃত্তি প্রদান করেন। গোপাল চন্দ্র শীল – এদেশে ইয়োরোপীয় চিকিৎসাবিদ্যা প্রচলনের প্রথম যুগে যে চারিজন উৎসাহী বাঙ্গালী যুলক চিকিৎসা বিদ্যায় পারদর্শীতা লাভের জন্য ইংলণ্ডে গমন করেন, গোপালচন্দ্র শীল তাহীদের অন্যতম । তাছার সহযোগী অপর তিন ব্যক্তির নাম দ্বারকানাথ বসু, ভোলানাথ বসু ও স্বৰ্য্যকুমার চক্রবর্তী। . তাহার অধ্যবসায় ও প্রতিভা বলে অল্প কালের মধ্যেই সহপাঠী ও শিক্ষকগণের সন্মানভাজন হন । র্তাহীদের ব্যবহার ও স্বভাব চরিত্র, তৎকালীন ভারত প্রত্যাগত ইংরেজ সুধীগণের বিশেষ প্রশংসা লাভ করে । গোপাল চন্দ্র ১৮৪৮ খ্ৰীঃ অবো শিক্ষা সমাপনস্তে দেশে প্রত্যাবৰ্ত্তন করেন। ইংলণ্ডে থাকি বার সময়ে একাধিক চিকিৎসাগারে শিক্ষানবীশ রূপে অবস্থান করিয়া প্রভূত অভিজ্ঞতা অর্জন করেন এবং একাধিকবার কঠিন পরীক্ষায় বিশেষ কৃতিত্বের সহিত উত্তীর্ণ श्ोंश्नः अंश्११ज।। टखि कंझन ।। ७aनिं প্রত্যাবর্তন করিয়া তিনি কলিকাতা মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন হাসপাতালের