し”(? হিন্দুপেটিয়ট (Ilindu Patriot) পত্রের সম্পাদক হরিশ্চন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর কাণীপ্রসন্ন উক্ত পত্রের স্বত্ব ক্রয় করিয়া উহার পরিচালনার ভার গ্রহণ করেন । তদ্ভিন্ন ইরিশচন্দ্রের স্মৃতি-ভাণ্ডারে বহুসহস্র মুদ্রা দান এবং র্তাহার পরিবারবর্গের ভরণপোষণের যথাযোগ্য ব্যবস্থাও করেন । ১৭৭০ খ্ৰীঃ অব্দের জুলাই মাসে মাএ উনত্রিশ দতসর বয়সে এই মণীষী অপুত্রক অবস্থায় পরলোক গমন করেন । কালীপ্রসাদ কুলভাস্কর, মুন্সী— যে সকল মহাত্ম। এতদেশে শিক্ষাবিস্তারকল্পে দান করিয়া চিরস্মরণীয় ইইয়াছেন, কণীপ্রসাদ তাহদের অষ্ঠতম। তিনি যুক্ত প্রদেশবাসী হিন্দুস্থানী কায়স্থ । এলাহাবাদের ‘কায়স্থ পাঠশালা’ নামক কলেজ তিনিই প্রতিষ্ঠা করেন । এই শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্বে তিনি র্তাহার স্বেীপার্জিত পাচলক্ষ টাকা মূল্যের সম্পত্তির সমস্তই দান করেন । কালীপ্রসাদ পোদ্দার—এই সুবৰ্ণ বণিক কুলপ্রদীপ যশোহর নগরবাসী ছিলেন। তিনি অতিশয় ধৰ্ম্মপ্রাণ ব্যক্তি ছিলেন। লোকে যাহাতে সহজে গঙ্গাস্নান করিতে পারে তদৰ্থে যশোহর হইতে চাকদহ পৰ্য্যন্ত একটা প্রশস্ত রাস্তা প্রস্তুত করাইয়া দিয়া ভারতীয়-ঐতিহাসিক কালীময় ছিলেন। তাহা এখনও বৰ্ত্তমান থাকিয়া তাহার কীৰ্ত্তি ঘোষণা করিতেছে । কালীময় ঘটক – ১২৪৭ বঙ্গাব্দের কোজাগর রাত্রিতে নদীয়া জিলার অন্তর্গত রাণাঘাট গ্রামে কালীময় ঘটক জন্মগ্রহণ করেন । ইহঁর পিতার নাম চন্দ্রশেখর তর্কসিদ্ধান্ত । ইছারা বন্দ্য বংশীয় রাঢ়ী শ্রেণীর ব্রাহ্মণ ! কালীময়ের পিতামহ তৎকালীন সন্মানজনক “ঘটক” উপাধি লাভ করেন । কালীময় বাল্যকালে রাণাঘাটের এক পাঠশালায় অধ্যয়ন করেন । তাহাঁদের অবস্থা ভাল ছিল না বলিয়৷ তাহার পিত। তাঁহাকে জমিদারি সেরেস্তার কার্য্য শিক্ষা করিবার জন্ত নিযুক্ত করিলেন। তিনি অনিচ্ছাসত্ত্বেও কাৰ্য্য করিতে লাগিলেন কিন্তু পড়াশুনার জন্য তাহার বিশেষ আগ্রহ বরাবরই ছিল। পুত্রের এইরূপ বিদ্যানুরাগ দেখিয় তাহার পিত। তাহাকে রাণাঘাট স্কুলে ভৰ্ত্তি করিয়া দিলেন। তথাকার পাঠ সমাপ্ত করিয়া তিনি হুগলী নৰ্ম্মাল স্কুলে ভৰ্ত্তি হন । দেড় বৎসর মধ্যেই ১২৬৫ সালে অষ্টাদশ বৎসর বয়সে,তিনি বিশেষ কৃতিত্বের সহিত শেষ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইলেন। স্বত্রধর, দরজী, রাজমিস্ত্রী প্রভৃতি শিল্পীদিগের কার্য্যে ইনি অভ্যস্ত ছিলেন। कशिोभग्न थथ८भ नौब्र छिलांब्र ভালুক গ্রামের বাংলা বিদ্যালয়ের প্রধান পণ্ডিত নিযুক্ত হন। চারি
