यतः झश्i१ একখান কাব্য লিখিয়াছেন । তিনি ১৭৭৭ খ্ৰীঃ অব্দে মুরশিদাবাদে পরলোক গমন করেন । ফরহাদ খাবাহাদুর, নবাব –১৬৬৭ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি শ্রীহট্টের শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন। উক্ত সালে তিনি শ্রীহট্টের পূৰ্ব্ব প্রান্তস্থিত গোয়ালিছড়ার সেতু নিৰ্ম্মাণ করিয়৷ দেন । তিনি অনেক মসজিদ ইমারত ও সেতু নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন । শাহ জালালের দরগার মধ্যস্থিত বড় মসজিদ ১৬৭০ খ্ৰীঃ অব্দে তৎকর্তৃক নিৰ্ম্মত হয় । তিনি অনেককে বহু ভূমি দানও করিয়াছিলেন । ফরিদউদ্দীন -দিল্লীর সম্রাট শের শাহশূরের পূর নাম শেরশাঠশুর দেখ । ফরিদউদ্দীন, শেখ-তিনি একজন পি থ্যাত মুসলমান সাধক ছিলেন । তিনি কাবুলের ফর কণাহের ব-শাস্তু শেখ জালালউদ্দিন সুলেমানের পুত্র । তিনি খাজা কুতুবউদ্দিন বক্তিয়ার কাfকর শিষ্য ও শেখ সায়েফ উদ্দিন হামরিয়ার সমসাময়িক ছিলেন । অবো তাহার জন্ম হয় এবং ১২৬৫ খ্রী: অব্দে তিনি পরলোক গমন করেন । মুলতান নগরের অন্তর্গত পাকপত্তন নামক স্থানে তাহাকে সমাহিত কর। হয় । ফরিদ বোখারী, শেখ—তিনি আগ্র। এতদ্ব্যতীত У о Q Q জীবনী-কোষ Ꮌ8☾Ꮼ নগরের রক্ষক ছিলেন । সম্রাট জfছাঙ্গীর তাহার কার্য্যে সস্তুষ্ট হইয়। নানা প্রকারে তfতাকে সন্মানিত করিয়াছিলেন । তিনি মুৰ্ত্তজ খাঁ উপাধি পাইয়াছিলেন । বৃদ্ধ বয়সে কাজে অসমর্থ হইলে অবসর গ্রহণ করেন । ১৬১৬ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি পরলোক গমন করেন । ফর্দোষী কবি -তিনি তুসের শাসন কত্তার উদ্যানপালকের পুত্র ছিলেন । গজনীর মুলতান মাহমুদ পারস্তেব প্রাচীন রাজন্ত বর্গের ইতিহাস সুললিত পদ্যে রচনা করাইতে অভিলাষী হইয়া ছিলেন । এই বিষয় জানিতে পারিয়৷ মহা কবি ফৰ্দ্দোসী কাব্য রচনায় প্রবৃত্ত হন । ইতিপূৰ্ব্বে কোন কবিই পারস্তেয় রাজবংশের ইতিবৃত্ত পদ্যে রচনা করিতে স{ঙ্গ সা ইন নাই । তিনি তাহার পিতার উদ্যানতলবাহিনী কলনদিনী স্রোতস্বিনীর কুলে বসিয়া একাগ্রচিত্তে শাহনামা রচনা করতেন । কখনও কখনও নদীর জল বুদ্ধি পাইয়া তাঙ্গীর তীরদেশ প্লাবিত করি ত । তাঁহাতে তাতার ক; পত। রচনায় ৭্যাঘা ত জন্মিত । সময়ে সময়ে ফর্দোষী কবিতা পাঠ করিয়া সুলতান মাহমুদকে শুনাইতেন । সুলতান তাহার কবিত। শুনিয়। অতিশয় প্রীত হইয়। প্রতি কবিতায় এক একটা সুবৰ্ণ মূদ্র দিতে প্রতিশ্রুত শুইয়াছিলেন । কিন্তু ফর্দোষী যখন
