) t(t\రి পেশোয়ার পদের সম্পূর্ণ যোগ্য বলিয়। মনে করিয়াছিলেন । ( বালাজি বিশ্বনাথ এই নামের সহিত পেশোয় পদের ইতিহাস দ্রষ্টব্য )। বাজীরা ও পিতৃপদে প্রতিষ্ঠিত হইলে তাহার উপর প্রধানতঃ পররাষ্ট্র সংক্রান্ত বিষয়গুলির ব্যবস্থা করিবার ভার প্রদত্ত হয় । তাহার অনুজ চিমণfজী রাজ সন্নিধানে উপস্থিত থাকিয়া অন্তান্ত রাজ কাৰ্য্য সমুদয় সম্পাদন করিতেন । বাজীরা ও যখন পেশোয়ার পদ লাভ করেন, সেই সময়ে দিল্লীর বাদশীছের ক্ষমত; অতিশয় হ্রাস পাই স্নাছিল । সৈয়দ ভ্রাতৃঘুগলই প্রকৃত পক্ষে সব্বেসৰ্ব্ব ছিলেন (মহম্ম । শাহ দ্রষ্ট৭i) । কিন্তু চিন কিলিচ খ। (নামান্তর নিজামউল-মুল্ক ) সৈয়দ ভ্রাতৃসুগলের বিশেষ বিরোধী ছিলেন । উত্তর ভারতে নিজ ক্ষমতা বিস্তারের সুযোগ না পাইয়। তিনি দক্ষিণ ভারতে ক্ষমতা । বস্তীরপূৰ্ব্বক আপনার পলবৃদ্ধির চেষ্টা করিতে থাকেন। এই নিজাম-উল-মুল্ক বfজী রাও এর একজন প্রপল প্রতিদ্বন্দী ছিলেন ( চিনকিলিচ খী দ্রষ্টব্য) । এই সময়ের মধ্যে পোতুগীজ, ওলন্দাজ ফরাসী ও ইংরেজ বণিকের দক্ষিণ ভারতের নানাস্থানে বাণিজ্য কুঠী স্থাপন করিয়া ধীরে ধীরে প্রভাব বিস্তার করিতে ছিলেন । বাজীরাও-এর సె( = ) సె* পিতার আমলেই ভারতীয়-ঐতিহাসিক বাজীরাও মহারাজ সাহু বালাজি ৰিশ্বনাথকে থfন্দেশ ও বালাঘাট অঞ্চলের শাসন ভীর প্রদান করিয়াছিলেন । নিজামউল-মুন্ধের প্ররোচনায় ঐ সকল স্থানের অধিবাসীর। দেয় রাজস্ব প্রদান করিতে শৈথিল্য করাতে, বাজীরাও বলপ্রয়োগে রাজস্ব আদায় করিবার জন্য একজন সেনাপতিকে তথtয় প্রেরণ করেন । তাহার পরাক্রমে বিদ্রোহী প্রজার বগু তা স্বীকার করিল এবং রাজস্ব ও যথারীতি লাভ হইল । বালাজী বিশ্বনাথের সময় হইতেই মারাঠার মালব দেশে চৌথ পদ্ধতি প্ৰবৰ্ত্তনের চেষ্টা করিয়৷ আলিতেছিলেন । निल्लेो दान“ोश्। दालछि विश्वनt५८क মালব প্রদেশে চৌথ সংগ্ৰহ করিবার ক্ষমতা প্রদান করিয়াছিলেন । কিন্তু বাজীরা ওই প্রথমে চেথ আদায়ের চেষ্টা করেন । সেকালে মালব প্রদেশ মারাঠাদের নিকট, উত্তর ভারতে প্রবেশের দ্বার স্বরূপ ছিল । এই কারণে বাজীরাও উহা সম্পূর্ণরূপে স্ব-করতলগত করিয়া ক্রমে ক্রমে মুঘল শাসিত উত্তর ভারতে মারাঠা সাম্রাজ্য বিস্তারের সংকল্প করিয়াছিলেন ! কিন্তু রাজপ্রতিনিধি শ্ৰীপতি রাও এবিষয়ে বাজী রাও-এর বিশেষ বিরোধী ছিলেন । অপরদিকে মহারাজ সাহুর, বাজীরাওএর এই প্রস্তাবে বিশেষ সহানুভূতি ছিল । সুতরাং তাহার অনুমতি পাইতে
