বাজীরাও कछे °हेि८ङ झ३८ नl । भणशंद्र ब्रां s হোলকার, রণোজি সিন্ধিয়া, গোবিনাজী বুন্দেলা প্রভৃতি মারাঠা সেনানায়কগণকে সহকারীরূপে লইয়া বাজীরাও প্রথমে মালব প্রদেশে অভিযান করেন এবং মালবরাজ গিরিধরকে দুইবার যুদ্ধে পরাস্ত করেন । মালব বিজয়ের পর মহারাজ সছি অনেকট বাঙ্গীরা ওএর ইচ্ছার বিরুদ্ধেই কর্ণাট অধিকার করিবার জন্ত অভিযান করেন (১৭২৬ খ্ৰী: ) । ঐ অভিযানের ফলে কর্ণাট হইতে ও মারাঠীদিগের প্রাপ্য চেীথ ও সরদেশমুখী বাবদ বহু অর্থ লাভ হয় । মারাঠারা যখন কর্ণটি অী ক্রমণ করে, তখন নিজাম-উল-মুল্ক কতিপয় সেনানীর হস্তে কর্ণাট রক্ষার ভার দিয়। স্বয়ং মারাঠীদের উত্তরাঞ্চল আক্রমণ করেন । এই কারণে কর্ণাট হইতে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিবার পরেই বাজীরা ওকে ঐ অঞ্চলে শান্তি স্থাপন করিতে যাইতে झ३झु झेिो । বাজীরা ও এর এই অনুপস্থিতিতে নিজাম-উল-মুল্ক মহারাজ সাহুর নিকট প্রস্তাপ পাঠ"ইলেন যে, মারাঠারা যদি র্তাহার অধিকার ভুক্ত স্থানে চৌথ ও সরদেশমুখী আদায়ের স্বত্ব ত্যাগ করেন তাহা হইলে, তিনি তদ্বিনিময়ে মারাঠাদিগকে নগদ কয়েক কোট টাক। ও কয়েকটি পরগণা প্রদান করিবেন। জীবনী-কোষ St 48 দুষ্ট বুদ্ধি লোকের পরামর্শে সরলমতি भश्tब्रtख नांछ ये ?खां८व मायड इहेলেন । কিন্তু বাজীরা ও জানিতে পারিয়া নিজামের প্রস্তাব একেবারে প্রত্যাখ্যান করিলেন । তিনি মহারাজ সাহকে বুঝাইলেন যে, মারাঠারা যদি এইভাবে স্বেচ্ছায় নিজ মের অধিকার ভুক্ত স্থানে চেীথ ও সরদেশমুখী আদায়ের স্বত্ব পরিত্যাগ করেন, তাহা হইলে উক্ত রাজ্যে মারাঠাদের সর্বভৌম ক্ষমতার হ্রাস পাইবে । নিজামের রাজ্যে চেীথ ও সরদেশমুখী আদায়ের অধিকার মারাঠার মুঘল বাদশাহের প্রদত্ত সনন্দ বলে লাভ করিয়াছিলেন । সুতরাং ঐ অধিকার ত্যাগ করা তাঁহাদের যুক্তিযুক্ত হইবে না । তাচ হইলে নিজামের মারাঠা-ভীতি কমিয়া যাইবে এবং তিনি মারাঠীদের বিরুদ্ধবাদীদের সহিত ষড়যন্ত্র করিবার সুযোগ লাভ কfরবেন । বাজীরাও-এর প্রস্তাব সমীচীন বোধ চ ওয়ায় মহারাজ সাহু পূৰ্ব্ব সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করিলেন । ইহাতে প্রতিনিধি শ্রীপতির ও ৪ বাজীরা ওএর মধ্যে ঘোর শত্রু তা বুদ্ধি পাইল । কারণ শ্ৰীপতিরা ওই নিজমের পক্ষ লইয়। মঙ্গরাজ সাহুকে সকল বিষয় সম্মত করাইবার চেষ্টা করেন । এই প্রথম কৌশল নিস্ফল হইলে निछांभ भाद्रांठेtcमव्र भ८मा ८डन यष्ठि বাঙ্গীরাও এর বিরুদ্ধবাদী কয়েকজন করিবার চেষ্টা করেন। পর বংলর
