বাসব জীবনী-কোষ ১৬৩৬ প্রেস্তাত্মাকে স্বীয় দেবনিকেতনে বাসব ক্ষত্রিয়া-কৌশল রাজ্যের ডাকিয়া লইয়া যান। সমাধিস্থলে কুল রাজা প্রসেন জিতের খুব ইচ্ছা হইয়া পুরোহিত উপস্থিত থাকিয়া মৃতাত্মার ছিল যে শাক্য কুণে তাহার বিবাহ সদগতি সাধনের সহায়তা করিতে থাকেন । কেহ কেহ বলেন, একোরাম, পণ্ডিতfরাধা, রেমণ, মরুল ও বিশ্বfরাধ্য এই পাঁচজন লিঙ্গ fয়ত সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা । কিন্তু তাহীদের বিশ্বাসযোগ্য প্রাচীন কোন ইতিহাস নাই । হিমালয়ের অন্তর্গত কেদারনাথে, নন্দিয়ালের নিকটে ত্রশৈলে, মহীশূর রাজ্যের পশ্চিম অংশে বেলহল্লি নামক স্থানে, মহীশূর রাজ্যের উজ্জিনী নামক স্থানে ও কাশীতে এই পাঁচ স্থানে তাহীদের প্রধান পাঁচটী মঠ আছে । ব্ৰাহ্মণের উপবীত ধারণের ন্যায় লিঙ্গা যুতের গলদেশে লিঙ্গ ধারণ অব্য কৰ্ত্তব্য । লিঙ্গtয়তের দিনে দুইবার উপাসনা করিয়া থাকে । ৰাসব বোধ হয় লিঙ্গtয়ত সম্প্রদায়ের একজন সংস্কারক ছিলেন । কারণ র্তাহীর আবির্ভাবের বহু পূৰ্ব্বে এই সম্প্রদায়ের অস্তিত্ব ছিল এইরূপ প্রমাণ পাওয়া যায় । বাসব জাতিভেদের বিরোধী ছিলেন এবং সকল বর্ণের পরম্পর বিবাহ অনুমোদন করিতেন । কিন্তু এখন তাহাদের মধ্যে কঠোর জাতিভেদের নিয়ম প্রচলিত এবং স্ববর্ণ বিবাহ মাত্র অমুমোদিত । হয় । কিন্তু শাক্যের বংশমর্যাদায় শ্ৰেষ্ঠ বলিয়া গৌরব করিতেন । সেজন্য ছলনাপূর্বক শাক্যেরা বাসব ক্ষত্রিয়। নাম্নী এক দাসী কন্যাকে রাজকুমারী বলিয়া প্রসেনজি তের সহিত পরিণীত করেন । তাহার গর্ভে বিড়,ড়ভ জন্মগ্রহণ করেন । বিড় তুভ দেখ। বাসব দত্ত। —অবন্তীদেশের রাজ। প্রদ্যোতের কন্যা বাসবদত্ত কে, বৎসরাজ্যের পুত্র রাজা উদয়ন বিবাহ করিয়াছিলেন । বাসুদেব—(১) একজন জ্যোতিৰ্ব্বিদ পণ্ডিত । ‘জাত কমুকুট’ নামক গ্রন্থ তাহার রচিত । ১৫৭৭ শকের (১৬৫৫ খ্ৰী: ) পূৰ্ব্বে তিনি বৰ্ত্তমান ছিলেন । বাসুদেব—(২) একজন টীকাকার তিনি রুদ্রকৃত 'মেঘমালা’ গ্রন্থের "মেঘমালা মঞ্জুরী’ নামে এক টীকা রচনা করেন । বাসুদেব –(৩) একজন গ্রন্থকার । ‘বাস্তু প্ৰদীপ’ নামক গ্রন্থ র্তাহীর প্রণীত। বাসুদেব-(৪) একজন গ্রন্থকার । ‘বীর পরাক্রম’ নামক গ্রন্থ র্তাহার রচিত । বাসুদেব—(৫) কুষাণবংশীয় একজন নরপতি । খুব সম্ভবতঃ মথুরায় তাহার রাজধানী ছিল । তাহার নামাঙ্কিত
