٩ ساوتالاو সাক্ষাৎ হওয়ার সম্ভব। মথুরা ও বরাহ ক্ষেত্রের মধ্যে কোনও স্থানে তিনি পথ ভ্রান্ত হইয়া নিকটে এক বৃক্ষতলে বিশ্রাম করিতেছিলেন । এমন সময়ে রাখাল বালকদের বংশীধৰনী শ্রবণ করিয়া মহাপ্রভু ভাবাবেশে অজ্ঞান হইলেন । নিকট দিয়া এক অশ্বারোহী পাঠান সর্দার অনুচরসহ যাইতেছিলেন। তিনি মনে করিলেন সঙ্গীর সন্ন্যাসীর ধন অপহরণার্থ তাহাকে বিষ প্রয়োগে অজ্ঞান করিয়াছে। এই ভাবিয়া তিনি সন্ন্যাসীর জ্ঞান না হওয়া পৰ্য্যন্ত, সঙ্গীদিগকে আটক করিলেন। মহা প্ৰভু জ্ঞান লাভ করিয়া বলিলেন—ইহার আমার সঙ্গী, আমি অসুস্থ, তাহারাই সেবা করিয়া অামাকে রক্ষা করে । ইহা শুনিয়া পাঠান সর্দার তাহাদিগকে মুক্তি দিলেন । সেই সর্দারের সঙ্গে এক পীর ছিলেন । মহাপ্রভুর সহিত বিচারে তিনি পরাস্ত হইয় তাহার শরণ লইলেন । ইহার পরে রাজকুমার विजशी शैts भशथङ्कङ्ग *ब्र१ शश्८गन এবং তিনি তাহtর নাম রামদাস রাখিলেন । বিজাম্বা-কৃষ্ণ তৃতীয় রাষ্ট্রকুট বংশীয় নরপতি ছিলেন । তিনি চেদীবংশীয় রাজা অৰ্জুনের পৌত্রী ও অঙ্গন দেবের পুত্ৰী বিজাম্বাকে বিবাহ করিয়াছিলেন। বিজিত্ত লারায়ণ– কোচবিহারের রাজা নরনারায়ণের ভ্রাতা, প্রসিদ্ধ বীর ভারতীয়-ঐতিহাসিক বিজিল শুক্লধ্বজ বিজনীর রাজা ছিলেন । অদে শুক্লধ্বজের মৃত্যুর পরে তাহার পুত্র রঘু রায় রাজা হন। তাহার দুই পুত্র পরীক্ষিত নারায়ণ ও বলি ত নারায়ণ । এই সময়ে রাজ্য দুই ভাগে বিভক্ত হয় । এক ভাগে পরীক্ষিতের পুত্র বিজিত নারায়ণ ও অপর ভাগে পরাগিীতের ভ্রাত। বলিত নারায়ণ রাজা হন । এই বলিত নারায়ণই বৰ্ত্তমান দরঙ্গ রাজবংশের আদি পুরুষ এবং বিজিত নারায়ণ বৰ্ত্তমান বিজলী রাজবংশের আদি পুরুষ । বিজিল—তিনি যশলমীরের রাজা শালি৭াহনের জ্যেষ্ঠ পুত্র । শিরোহীর রাজ; দেবরাজ মানসিংহের নিকট হইতে বিবাহের প্রস্তাব অtশাতে শালিবাহন তথায় গমন করিলেন । যাইবার পূৰ্ব্বে তিনি বিজিলের হস্তে রাজ্য ভার অপণ করিয়া গেলেন । মন্দমতি বিজিলের ধাত্রাভাই পিতার প্রস্থানের অল্পকাল পরেই প্রচার করিলেন যে, রাজ শালিবাহন ব্যাঘ্র কর্তৃক নিহত হইয়াছেন। শালিবাহন স্বরাজ্যে মাগমন করিয়া পুত্রের সহিত অনেক বাদানুবাদ করিলেন কিন্তু কোনও ফলোদয় হইল না । তিনি দুঃখে রাজ্য পরিত্যাগ করিয়া খারাল রাজ্যে গমন করিলেন এবং খারালপতির সহিত যুদ্ধে তিন শত অমুচর সহ নিহত হইলেন । এদিকে বিজিল একদিন ক্রোধভরে ধfত্রীভfইকে ১৫৯৩ খ্রীঃ
