विठुब्णख्छदै করা চলিতে পারে না । হয় মোকৰ্দমা বন্ধ হউক নতুবা আইন প্রণয়ন স্থগিত থাকুক। বলা বহুল্য সরকার পক্ষ সভাপত্তি প্যাটেলের এই নির্দেশ মানিয়া লইতে একেবারেই সন্মত হইলেন না । স্বাভাবিকভাবে পরিষদে আইন প্রণয়নের প্রস্তাব আনা সম্ভব হইবে না বুঝিতে পারিয়া, বড়লাটের ব্যক্তিগত ক্ষমতার বলে আদেশ ( Ordinance ) জারী করিয়া ঐ আইন প্রবর্তন করা হইল । এই সকল ঘটনার মধ্যে একদিন, পরিষদের কার্য্য চলিবার সময় পরিষদ গৃহে এক তুমুল বিস্ফোরণ হয় । এইরূপ অপ্রত্যাশিত ঘটনার পরে সরকার পক্ষ হইতে পরিষদ গৃহ রক্ষণাবেক্ষণের ভার গ্রহণের প্রস্তাব হয় । বিঠলভাই ঐ প্রস্তাবে সন্মত হইলেন না । তিনি পরিষদের সদস্তগণের নিরাপত্তার এবং পরিষদ গৃহ রক্ষণাবেক্ষণের দায়ীত্ব নিজের উপর লইয়। পরিষদের পক্ষ হইতে রক্ষীদলের ব্যবস্থা চাছিলেন । এই বিষয় লষ্টয়াও সরকার পক্ষের সহিত র্তাহার বিশেষ তর্ক ও কিছু মনোমালিন্যের স্বষ্টি হয়। পরিশেষে বিঠলভাই-এর জিদই বজায় রহিল । সরকার পক্ষ হইতে রক্ষণা বেক্ষণের ভার গ্রহণের প্রস্তাব প্রত্যtহৃত হইল। এক্ষেত্রেও তিনি যেরূপ তেজস্বীতা ও নির্ভিকতার পরিচয় জীবনী-কোষ করিতে SఆS8 প্রদান করিয়াছিলেন তাহ! সাধারণতঃ cप्ा९ । यश् िन। । ১৯২৯ খ্ৰীঃ অব্দে লাহোরে অনুষ্ঠিত জাতীয় মহাসমিতির অধিবেশনে, পূর্ণ স্বাধীনতার প্রস্তাব গৃহীত হইবার পর ব্যবস্থাপরিষদের সমুদয় স্বরাজী সদস্তর। পদত্যাগ করেন । কিন্তু তিনি পদত্যাগ করেন নাই। কারণ তিনি, পরিষদের সভাপতির পদ গ্রহণ করিবার সময়েই স্বরাজ্য দলের সদস্যপদ ত্যাগ করিয়:ছিলেন। পরবর্তী বৎসর মে মাসে তিনি কলিকাতা নগরে উপস্থিত হইলে র্তাহাকে বিপুল ভাবে অভ্যর্থনা করা হয় । সেই অভ্যর্থনীর শোভাযাত্রার উপর পুলিশের অত্যাচার হইয়াছিল । সেই বৎসরই আগষ্ট মাসে দিল্লীতে কংগ্রেসের কার্যকরী সমিতির (Working Committee) aftą*[R ķēątą কথা হয়। তখন নানাস্থানে পূর্ণ উদ্যমে otă onto (Civil Disobedience) আন্দোলন চলিতেছিল। সরকার পক্ষ হইতে কংগ্রেসের কার্য্যকরী সমিতি অবৈধ-প্রতিষ্ঠান বলিয়া ঘোষিত হইয়াছিল । তাহা সরে ও, বিঠলভাই প্যাটেল প্রমুখ বহু বিশিষ্ট নেতা দিল্লী নগরীতেই ওয়ার্কিং কমিটির অধিবেশন করিবেন স্থির করেন। ফলে র্তাহার। অধিবেশনের কাৰ্য্যের জন্ত উপস্থিত হইব। মাত্র সরকারী আদেশে বন্দী হন । ঐ সঙ্গে পণ্ডিত মদনমোহন মালবীয়, ডাঃ
