\මය S ইন্দুভট্ট—একজন আয়ুৰ্ব্বেদ শাস্ত্র ৰেক্তা। তিনি ‘অষ্টাঙ্গ সংগ্রহ’ গ্রন্থের এক টীকারচনা করিয়াছেন । ইন্দুলেখা — একজন স্ত্রী কবি । ‘মুভাষিতাবলী’ ও ‘শাঙ্গাধরপদ্ধতি’ নামক সংস্কৃত কাব্যে র্তাহার কবিতার উল্লেখ আছে। র্তাহার সময় নিশ্চিতরূপে এখনও নিনীত হয় নাই। মুসলমান অধিকারের পূৰ্ব্বে তিনি বর্তমান ছিলেন বলিয়া অনুমান চয় । ইন্দ্ৰ—প্রাচীনকালের একজন বিখ্যাত ব্যাকরণ কর্তা | তাহীর রচিত ব্যাকরণ "ঐন্দ্রব্যাকরণ’ নামে খ্যাত । তিনি পাণিনির ও পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী সুতরাং খ্ৰীঃ পূঃ সপ্তম শতাব্দীরও পূৰ্ব্বে বর্তমান ছিলেন । বুদ্ধ গ্রন্থ অবদান শতকে উল্লেখ আছে যে, সারিপুত্র ঐন্দ্র ব্যাকরণ পাঠ করিয়াছিলেন । ইন্দ্ৰ—তিনি একজন আয়ুৰ্ব্বেদ শাস্ত্রবেত্তা ঋষি ছিলেন। তিনি অশ্বিনী ও কুমারের নিকট আয়ুৰ্ব্বেদ অধ্যয়ন করেন। মহৰ্ষি আত্ৰেয় ইন্দ্রের নিকট बांधूर्तन श्रीक श्रथाग्रन कब्रिग्न शैग्न "আত্ৰেয়সংহিত।" রচনা করেন । তৎপরে সেই সংহিতা স্বীয় শিষ্য ভেল, জাতুকৰ্ণ প্রভৃতিকে অধ্যয়ন করান। আত্ৰেয় দেখ । ইন্দ্ৰ—তিনি রাষ্ট্রকূট বংশীয় গোবিন্দের পৌত্র ও কর্কের পুত্র ছিলেন । ইন্দ্র চালুক্য বংশীয় এক রাজকুমারীকে ভারতীয়-ঐতিহাসিক বিবাহ করিয়াছিলেন । র্তাহার গর্ভে দণ্ডীদুর্গ নামে এক পুত্র জন্মে । ইন্দ্রকীৰ্ত্তি প্রথম—র্তাহার অন্ত নাম অচঙ্গফনাই বা উত্তঙ্গ ফণী । তিনি স্বাধীন ত্রিপুরার নরপতি সূৰ্য্যরায়ের পুত্র এবং ৯৩ তম নরপতি ছিলেন । ইন্দ্রকীৰ্ত্তি দ্বিতীয়—তিনি স্বাধীন ত্রিপুরার নরপতি নরেন্দ্ৰ বৰ্ম্মার পুত্র । তিনি ত্রিপুর হইতে ৬৩ তম নরপতি ছিলেন । তাহার পুত্র ধীমান । অন্ত নাম পাইম রাজ । ইন্দ্রগমী—তিনি একজন সংস্কৃত বৈয়াকরণিক পণ্ডিত ছিলেন। খুব সম্ভব তিনি কলাপ ব্যাকরণের রচয়িত। সৰ্ব্ববৰ্ম্মার পূর্ববর্তী ছিলেন । তদরচিত ব্যাকরণ নেপালে নিবাসী বৌদ্ধগণ কর্তৃক আদৃত হইত বলিয়। কথিত হয় । ইন্দ্রগুপ্ত—বঙ্গের অধিপতি দেবপালের রাজত্ব কালে নগরহার নগরের (বর্তমান জালালাবাদ) অধিবাসী ইন্দ্রগুপ্তের পুত্র বীরদেব মগধের অন্তর্গত যশোধৰ্ম্মপুরে দুইটী চৈত্য ও একটা বজ্রাসন প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন । ইন্দ্রচন্দ্ৰ—(১) জলন্ধরের (ত্রিগর্তের অন্তর্গত কাঙ্গারাকুট ) রাজবংশীয় অন্যতম রাজা । তিনি ১০৪০ খ্ৰীঃ অব্দে বর্তমান ছিলেন । তাহার সুর্য্য মতী নামী কনিষ্ঠ কন্যাকে কাশ্মীরপতি ( अनॐ cणद-२०२४
