ঈশানেশ্বর খোদিত ষে শিলালিপি প্রাপ্ত হওয়া গিয়াছে, তাহাতে উক্ত বিবরণ উল্লিখিত আছে। দেবতা কপালেশ্বরের পূজার জন্তও তিনি পাঞ্জাবের নিৰ্ম্মন্দ গ্রামে ভূমি দান করেন। র্তাহার মৃত্যুকাল অনিৰ্ণীত। ভ্রাতা সুৰ্য্যবৰ্ম্ম কতকাল জীবিত ছিলেন, তাহাও জানা যায় না । কটকের সোমবংশীয় রাজা মহাশিব গুপ্তের একখানি শিলালিপিতে উল্লেখ আছে যে, মহাশিব গুপ্তের পিতা হর্ষ গুপ্তের সহিত স্বৰ্য্য বৰ্ম্মার কন্যা বাসট। দেবীর বিবাহ হইয়াছিল । স্থৰ্য্যবৰ্ম্মার সময়ে মৌখরি বংশের গৌরব ক্ষুণ্ণ হইয়ছিল। ইহার শাখাবংশে অবস্তি বৰ্ম্ম। নামক এক রাজার নাম পাওয়া যায় । শৰ্ব্ববৰ্ম্মার রাজত্ব কালেই তিনি মগধের একাংশে আধিপত্য করতেন মনে হয়। হর্ষচরিতে কোন মালদ নরপতি কর্তৃক অবস্তি বৰ্ম্মার পুত্র গ্রহবৰ্ম্মার পরাজয় ও মৃত্যুর উল্লেখ আছে। ক্ষত্ৰবৰ্ম্ম নামক একজন মৌখরি নরপতির কথা হর্ষ চরিতে উল্লেখ আছে । তিনি কোন সময়ে রাজত্ব করিতেন তাহার ঠিক জানা যায় নাই । বর্ণিত আছে যে, তিনি চারণের গান শুনিতে অতিশয় ভালবাসিতেন । তাহার শত্র প্রেরিত চারণের ‘জয়’ শব্দ উচ্চারণ করিতে করিতে ক্ষত্ৰবৰ্ম্মাকে নিহত করিয়াছিলেন । নেপালের লিচ্ছবি বংশের রাজা অংগুবৰ্ম্মার শিলালিপিতে •কোষ ৩৩২ উল্লেখ আছে, মৌখরি রাজ শূরসেন ংশুবৰ্ম্মার ভগিনী ভোগদেবীকে বিবাহ করেন। পূৰ্বসেনের পুত্রের নাম ভোগ বৰ্ম্মা ও কন্যার নাম ভাগ্য দেবী । আর একটী মৌখরি বংশের শাখার প্রতিষ্ঠাতা যজ্ঞবৰ্ম্ম, পুত্রের নাম শার্দুল বৰ্ম্ম, তৎপুত্র অনন্ত বৰ্ম্ম । গুপ্ত'রাজবংশীয় নরগতিগণ মৌখরিগণকে সাময়িক ভাবে বগুত। স্বীকার করাইলেও মৌখরিগণ কখন কখন প্রবল হইয়া নিজ নামে মুদ্রা প্রচলন করিয়া তাহাদের একাধিপত্যে বাধা প্রদান করিয়াছিলেন । ঈশানেশ্বর সর্বাধিকার, –কলিকাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূৰ্ব্ব ভাইস্ চেনসেলার স্বর্গগত দেবপ্রসাদ সৰ্ব্বাধিg কারী মহাশয়ের পূর্ব পুরুষ এবং সৰ্ব্বাধিকারী বংশের স্থপঞ্জিতা । মহাত্মা সুরেশ্বর বসু সৰ্ব্বাধিকারী মহাশয় উড়িষ্যfর দেওয়ান ছিলেন । র্তাহার কনিষ্ট সহোদর ঈশানেশ্বর সর্বাধিকারী মহাশয় দিল্লীয় সম্রাট মোহাম্মদ শাহের মন্ত্রী ছিলেন । ভারতশাসন ব্যাপারে র্তাছার প্রভাব বড় সামান্ত ছিল না । ঈশ্বর—সঙ্গীত রচয়িত । ইনি সাধন সঙ্গীত রচনা করিয়াছেন। তিনি চট্টগ্রামবাসী বলিয়া অনুমিত হয় । ঈশ্বর—ইনি রাম স্তোত্র ও কৃতি শুতি নামক সংস্কৃত গ্রন্থ রচনা করিয়াছেন। ঈশ্বর কৃষ্ণ—মধ্য যুগের একজন ব্রাহ্মণ माननिक । डिनि नांश्था मउांबलबों : w
