অলৰ্ক , তাহার ভ্রমণ বৃত্তান্ত পাঠে আমাদের অনেক সামাজিক বিষয়ও অবগত হওয়া যায়। তিনি লিখিয়াছেন—ব্রাহ্মণ স্ত্রী পুরুষ উভয়েই উপবীত ধারণ করিতেন। অলৰ্ক—কাণীর রাজা। র্তাহার পিতার নাম বৎসরাজ ও মাতার নাম মদালস ! মাতা ধৰ্ম্মপরায়ণ এবং তত্ত্বজ্ঞান সম্পন্ন ছিলেন। জননী পুত্রকে ব্রহ্মজ্ঞান শিক্ষা দিয়াছিলেন । অলৰ্ক যোগ বলে রিপু দমনে সমর্থ হইয়াছিলেন। তিনি দীর্ঘকাল শাস্তিতে রাজত্ব করিয়া পুত্রের হস্তে রাজ্যভার সমর্পণপূর্বক যোগবলে দেহত্যাগ করেন । ր অলিউল্লা, মৌলবী শাহ–পার ভাষায় ‘ফতেউল রহমান’ নামক কুরাণের এক ভায্যের রচয়িতা। তিনি দিল্লীর অধিবাসী ছিলেন । অলিকুর তানশিরা-ইন্দোরের রাজা মহলর রাও হোলকারের মন্ত্রী। তাহারই পরামর্শে হোলকার ইংরেজদের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান হইয়াছিলেন । অলিমোহাম্মদ –তিনি হোসেন শাহের একজন বিশিষ্ট রাজকৰ্ম্মচারী ছিলেন । উtহর উপাধি মজলিস-উল-মজালিমনসুর। গোঁড়নগরের উপকণ্ঠে বিখ্যাত সোণা মসজিদ অলিমোহাম্মদ কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। ইহা গৌড়ের বিখ্যাত কীৰ্ত্তিচিহ্ন এবং গৌড়ীয় স্থাপত্যের এক উৎকৃষ্ট নিদর্শন। জীবনী-কোষ অল্প "eسيا সম্রাট মোহাম্মদ শাহের (১৭১৯-১৭৪৮ খ্ৰীঃ) সময়ের একজন বিখ্যাত কবি ছিলেন । অল্ল—তিনি গুর্জরপতি ভোজদেবের অধীনে গোপাদ্রির (বর্তমান গোয়া লিয়র) শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন। ৮৭৫ অবেদ তিনি একটা মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন । — গিহেলোট-বংশীয় নরপতি ' ौंध्रु খোমালুরু, পুত্র। র্তাহার মাত৷ রাজলী èहकलन ! བཱ། নবধৰ্ম্ম প্রচারে ব্ৰতা হল , বংশীয় সম্রাট ‘ছন্দন কনিষ্ঠ’ rর্তৃক কুমুমপুর অধিকৃত হইলে, তথাফ্লার অধিপতি সন্ধির সর্বানুসারে অন্যান্ত o টেকনের সহিত অশ্বঘোষকেও कङ्कः -, অশ্যামের প্রধান অল্লাম—নাথপন্থীদের হঠযোগ – .. z পিক।’ গ্রন্থে যে মহাসিদ্ধ চৌদ্ধজন নাথের উল্লেখ আছে । তিনি তাঁহাদের অন্যতম । অল্লামী-সম্রাট আকবরের মন্ত্রী শেখ আবুল ফজলের কবিজন সুলভ নাম ছিল আল্লামী । অলুন-যশলমীর পতি কেহুড়ের জ্যেষ্ঠ পুত্রের নাম তনু ছিল ৷ তমুর পঞ্চ পুত্রের মধ্যে অলুন চতুর্থ ছিলেন । অলুনের পুত্র দেবসি, তিরপাল, ভাওনি ও রাকিচে । কিন্তু ক্ষত্রিয় হইয়াও দেপসির সন্তানের উঃ পালন বৃত্তি এবং রাকোচির সন্তানের বণিক্ বৃত্তি জদ আল্লাহ—তিনি দিল্লীর মোগল অবলম্বন করিয়াছিলেন ।
