বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১০৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবনী-কোষ—ভারতীয়-পৌরাণিক ; २$ १¢ জন্ত চণ্ডালরূপ ধারণ করিয়াছিলেন বিপদ হইতে মুক্ত থাকিতেন। অপুত্ৰক তখন হরিশ্চন্দ্র পুনরায় বলিলেন যে, রাজা হরিশ্চন্দ্র পুত্ৰ কামনায় চমৎকার আযোধ্যাবাসী তাহার অনুগত প্রজা- পুরক্ষেত্রে শিবলিঙ্গ স্থাপনপূর্বক দিগকে পরিত্যাগ করিয়া তিনি স্বর্গেও সুদীর্ঘকাল কঠোর তপস্যা করেন। গমন করিতে ইচ্ছুক নহেন। তখন দেবরাজ তাহার তপস্যায় প্রীত হইয়া শঙ্কর ও বলিলেন যে, ঐ প্রজাবর্গের মধ্যে যাহার র্তাহার সহিত সুরপুরে গমন করিতে ইচ্ছুক, তিনি তাহাদিগকেও তথায় : লইয়া যাইতে সন্মত আছেন। অতঃপর অযোধ্যার সিংহাসনে প্রতিষ্ঠিত করিয়া, ংসারে বীতরাগ প্রজাবর্গের সহিত স্বর্গে গমন করিলেন । ১৪-২৭ | মার্ক-৭,৮। (৩) হরিশ্চন্দ্রের পিতার নাম বিভিন্ন পুরাণে বিভিন্ন । রূপ পাওয়া যায় তাহা এইরূপ – (ক) সত্যরথ । মং-১২ । অগ্নি-২৭৩ । , পদ্ম-স্বষ্টি ৮- মং-১২ । কুৰ্ম্ম-পু:২১ । ( প , সত্যব্রত । শিব-ধৰ্ম্ম ৬১ ৷ বায়ু-৮৮ ! (গ) দৃঢ়াশ্ব । সৌর-৩০ । (ঘ) ত্রিশস্কু বৃহদ্ধ-মধ্য-১৮। কন্ধি-৩য়-৩ ৷ হরি-হরি S 9 | বিষ্ণু-৪র্থ-৩ | ट्रान्सिन:१-8u । १4-श्रू->8२ । । 8) शद्वि শ্চন্দ্রের পুত্র রোহিত অথবা রোহিতাশ্ব এবং পত্নী শৈব্য । দেখ । ৩৬ ৮) সূর্যবংশীয় রাজা হরিশচন্দ্র সৰ্ব্ব গুণান্বিত ছিলেন এবং তাহার রাজ্যে প্রজাগণও সৰ্ব্ব প্রকার দুঃপ রোহিত ও শৈব্য । (৫) হরিশ্চন্দ্রের পত্নী চন্দ্রাবতী । এবং পুত্র লোহিতাশ্ব । স্কন্দ-ব্রহ্মসেতু- । লেন যে, তাহার বাক্য অন্তথা হইবার নহে, তবে সেই পুত্র কালগ্রাসে শঙ্করী তাহার প্রত্যক্ষীভূত হইলে, রাজা মহেশ্বরকে প্রণামপূর্বক পুত্রবর প্রার্থনা করেন। মহেশ্বর সেই বরই প্রদান করিলে, হরিশ্চন্দ্র যখন গৃহে প্রত্যাবর্তন রাজা হরিশ্চন্দ্র নিজ তনয় রোহিতকে । হইয়া রাজাকে বলিলেন– ‘যেহেতু তুমি শিবকে প্রণাম করিয়া পশ্চাৎ আমাকে দেবীভা-৭ঙ্ক করিতে উদ্যত হইলেন, তখন শঙ্করী ক্রুদ্ধ প্রণাম কর নাই, তজ্জন্ত আমি তোমাকে এই অভিশাপ প্রদান করিতেছি যে, শিবের বরে তুমি যে পুত্ৰলাভ করিবে, সে দীর্ঘায়ু হইবে না।” নৃপতি এই নিদারুণ অভিশাপবাক্য শ্রবণ করিয়া অতিশয় মৰ্ম্মাহত হইলেন এবং তিনি প্রত্যাগমন না করিয়া, পুনরায় সেই স্থানেই হর-গেীরীর তপস্যায় রত হইলেন । দীর্ঘকাল তপস্যা করিবার পর শঙ্কর ও গৌরী পুনরায় হরিশ্চন্দ্রের নিকটে উপস্থিত হইলেন।তিনি। গৌরীর নিকটে তখন পুৰ্ব্ব অপরাধের জন্য ক্ষমা প্রর্থনা করিলেন এবং শীপ প্রত্যাহার করিবার জন্য কাতর বাক্যে প্রার্থনা করিতে লাগিলেন । তখন দেবী বলি নিপতিত হইয়া পুনরায় জীবনলাভ