}}\ov হইলেন। সেই পুরুষ অতঃপর শিবাদেশে দক্ষযজ্ঞ ধ্বংস করিতে প্রবৃত্ত হইলেন। ব্রহ্মাদি দেবগণ তখন সমূহ রিপদ দেখিয়া, শিবের শরণাপন্ন হইলেন ও নানারূপে র্তাহার সন্তোষ উৎপাদন করিবার চেষ্টা করিতে লাগিলেন। র্তাহাদের অনুনয়ে শিব ক্ৰোধ সংবরণ করিয়া, বীরভদ্রকে পুনরায় যজ্ঞারম্ভ করিতে আদেশ দিলেন। যজ্ঞ সমাপন হইলে শিব সন্তবিরহে প্রাকৃত জনের স্তায় রোদন করিতে লাগিলেন। ব্ৰহ্মাদি দেবগণ নানারূপ প্রবোধ বাক্য বলিয়াও তাহাকে সাত্বনা প্রদান করিতে পারিলেন না। তখন শিবকে অতি মাত্রায় কাতর দেখিয়া, মহাদেবী আকাশপথে আবিভূত হইয়া শিবকে বলিলেন, “আমার ছায়ামূৰ্ত্তি মাত্র যজ্ঞস্বলে দেহত্যাগ করিয়াছে। আপনি সেই ছায়ামূৰ্ত্তি মস্তকে ধারণ করিয়া সমুদয় পৃথিবীময়, বিচরণ করিতে থাকুন। অামার সেই দেহ বহু অংশে বিভক্ত হইয়া, যে যে স্থানে পতিত হইবে, সেই সেই স্থানে এক মহাপীঠ হইবে । আমার যোনী যথায় পড়িবে সেই স্থান সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ পীঠ হইবে। আপনি সেই পীঠস্থানে তপস্তা করিয়া পুনরায় মহাদেবী আমাকে লাভ করিতে পারি বেন।” এই বলিয়া তিনি অন্তৰ্দ্ধান করিলে মহেশ্বর যজ্ঞশালায় প্রবেশপূর্বক, জীবনী-কোষ—ভারতীয়-পৌরাণিক। সতীর মৃতদেহ আলিঙ্গন করিয়া দীর্ঘকাল সাধারণ মনুম্বোর স্তায় রোদন করিতে লাগিলেন। পরে সেই দেহ মস্তকে ধারণ করিয়া পরমানন্দে নৃত্য করিয়া ছিলেন। সেই অপূৰ্ব্ব নৃত্য দর্শন করিবার জন্ত, দেবগণ তথায় উপস্থিত হইলেন। আকাশ হইতে পুষ্পবৃষ্টি হইতে লাগিল। মহেশ্বর সতীর মৃতদেহ কখনও মস্তকে, কখনও দক্ষিণ করে, কখনও বাম করে, কখনও স্কন্ধ দেশে স্থাপন-পূর্বক ধরশীতল কম্পিত করিয়া নৃত্য করিতে লাগিলেন । এই সতী দেহ বহন করিয়া নৰ্ত্তনপর হইয়া শিব পৃথিবী পৰ্য্যটন করিতে লাগি । লেন। দেবগণ শিবের ঐ ব্যাপার দেখিয়া অতিশয় শঙ্কিত হইলেন। তখন বিষ্ণু দেবগণকে সাস্তুনা করিয়া বলিলেন যে, তিনি সুদর্শন চক্রদ্বারা সতীব দেহ খণ্ড খণ্ড করিয়া ভূতলে পাতিত করিবেন । যে যে স্থানে সতীদেহেব ছিন্ন অংশ পতিত হইবে, সেই সেই স্থানে এক মহাপীঠ হইবে । এই কথা বলিয়া বিষ্ণু সুদৰ্শন চক্রদ্বারা সতীর দেহ ছিন্ন করিতে আরম্ভ করিলেন । শন্তু যখন নৃত্য করিতে করিতে ভূমিতলে পদনিক্ষেপ করিতে ছিলেন, ঠিক তখনই বিষ্ণু চক্রক্ষেপ করিয়া সতীর দেহ কৰ্ত্তন করিতে লাগিলেন । এই ভাবে ক্রমে যখন সমুদয় সতীদেহ ছিন্ন झ्हेब्र, विछिप्न इट, वृछिङ झरेज,
