*●。 জীবনী-কোষ—ভারতীয়-পৌরাণিক { পঞ্চমী তিথিতে, বৃহস্পতিবারে ঐ শুভ- নিবারণ করেন। তজ্জন্ত সেই সময় হইতে কাৰ্য্য সম্পন্ন হইল। বিবাহের দিবস চন্দ্র অপর্ণ জগতে উমা নামেই প্রসিদ্ধি লাভ উত্তর-ফালগুনী নক্ষত্রযুক্ত এবং স্বৰ্য্য করেন। এই বরবর্ণিনী দেবী উমা তরণী নক্ষত্রযুক্ত ছিলেন। গিরিনন্দিনীর মহাদেবকেই পতিরূপে লাভ করেন। সহিত বিবাহকালে, শিব-অঙ্গস্থিত উৰুণ বায়ু:৭২ । (১৭) হিমালয় হইতে পিতৃ সমূহ তাহার অঙ্গে অলঙ্কার স্বরূপে শোভা পাইতে লাগিল । মস্তকস্থিত জটাজাল মুচিকণ কেশের ন্যায় রূপ প্রাপ্ত হইল। শঙ্কর স্বয়ং দ্বিবাহু হইলেন ললাটস্থ তৃতীয় নেত্র বহুমূল্য রত্বের ন্যায় উজ্জলতা প্রাপ্ত হইল। তাহার পরিধান-ব্যাঘ্ৰচৰ্ম্ম পরম মনোহর বস্ত্রের স্তায় হইল। দেহ-সংশ্লিষ্ট বিভূতি মলয়গন্ধ হইল । বিবাহ সভায় উপস্থিত দেবগণ, মহেশ্বরের এই পরম রূপ দর্শনে অতিশয় বিস্মিত হইলেন । অতঃপর মহাসমারোহে শিব-পাৰ্ব্বতীর পরিণয় সম্পন্ন হইল । গণের মানসী কন্যা মেনার গর্ভে রাগিণী, কুটিলা ও কালী নামে তিন কন্যা জন্মগ্রহণ করেন । তাহাদের মধ্যে কালী সৰ্ব্বকনিষ্ঠা ছিলেন। ঐ কস্তাত্রয় ছয় বৎসর পূর্ণ হইবার পূর্বেই তপস্তায় প্রবৃত্ত হন । দেবগণ কন্যাত্রয়কে তপস্তায় নিরত দেখিয়া, প্রথমে তাহাদের মধ্য হইতে কুটিলাকে ব্রহ্মলোকে লইয়া গেলেন । ব্রহ্মা তাহাকে দেখিয়া বলিলেন “এই তপস্বিনী শস্তুতেজ ধারণ করিতে অসমর্থ হইবে।” কুটিল। তাহা শুনিয়া অতিশয় ক্রুদ্ধ হইলেন বিবাহন্তে মহেশ্বর এবং ব্রহ্মাকে বলিলেন যে, তিনি জনা মহেশ্বরীকে লইয়া, কৈলাসে গমন করি- দনের আরাধনা করিয়া, শস্তুর গৰ্ব্ব লেন । কালিকা-৪১-৪৪ । (১৬) হিম খৰ্ব্ব করিবেন। তাহার ঐ প্রশ্নলভ বান হইতে বৈরাজ নামক পিতৃগণের বাক্যে ব্রহ্মা কুপিত হইয়া শাপ প্রদান মানসী কন্যা মেনার গর্ভে একপর্ণ, এক- করিলেন । সেই ব্ৰহ্মশাপে কুটিল। পাটলা ও অপর্ণ নামে তিন কন্যা জন্ম গ্রহণ করেন এই তিন ভগিনীই দেব ও দানসের তৃণচর্য্য তপস্তায় দীর্ঘকাল ব্রতী ছিলেন । র্তাহাজের মধ্যে অপর্ণ যখন নিরাহারে তপস্তায় ত্রজী । | জলমী মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া, ৱন্ধলোক প্লাবিত করিলেন। তৎপরে রাগিীs ব্ৰহ্মার সকাশে নীন্ত ইল পূৰ্ব্বেক্ত কারণেই সন্ধ্যারাগে भबिषङ হইলেন इंशी कडारे उभश कब्रिड बाइब्रा ছিলেন, তখন তাহার মাত তাহাৰে এই ভাৰে অভিশপ্ত হওয়াছে, ৰেন “উ-মা" অর্থাৎ বৎস রূপ তপস্ব তীত হইলেন এবং কনিষ্ঠৰক কালাকে DD DDD DDS gD DD DDS SDS D DD uLLS LCCk kuS
