পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SO छैबान बाह्रैत्र आपाद्यशैदनौं সে ইঞ্জিনটা বন্ধ করে দেওয়া হ’ল। বাকি দটাে ইঞ্জিন কি বিমানকে এত উচুতে রাখতে ও 512TV5 -feje" <? ? হ্যাঁ, পেরেচে। দক্ষিণ দিকের ইঞ্জিনটা উত্তর আফ্রিকাতে নতুন লাগানো হয়েছিল। তখনই এটা মাঝে মাঝে থেমে যেত। এখন এটাকে দটাের কাঙ্গ এক সঙ্গে করতে হবে। এ পণিতের শেষ নেই, তিনঘণ্টা ধরে চলেচি, তব ও নীচে বরফ আর পাহাড় আর গভীর খড়, অথচ একঘণ্টায় আলপস পর্বতের ওপর দিয়ে উড়ে গিয়েছিলাম। ইঞ্জিনকে বাঁচাবার জন্যে আমরা জমির কাছাকাছি নামিয়ে আনলাম বিমানকে, বাগদাদ রেলপথ ধরে ধরে চলেচি, যদি বাধ্য হয়ে নামতে হয়, ফাঁকা জায়গা পাব। পরবতী বন্দর কোনিয়া কতদারে ? আমরা কাল সেখানে খবর পাঠিয়েচি অবরতণ-ভূমি পতাকা দ্বারা চিহ্নিত করে রাখতে। হয়তো তার অস্তিত্ব আদানা অবতরণ-ভূমির মতই শােধ কাগজেই আছে। ঐ সামনে কোনিয়া। ভগবানকে ধন্যবাদ। রেলওয়ে সেন্টশনটা খাব বড় দেখা যাচ্চে বটে – কিন্তু বিমানবন্দর কই ? ডাইনে, বাঁয়ে যে দিকে চাই- . বিমানবন্দরের চিহ্নও নেই। 1 পরবতী বিমানবন্দর এসকিন্সিহিব ৩o০ মাইল দীরে-স্ট্যাক বিমান না থামিয়ে সেদিকেই চলল। छैधान बार्पेब्र ८माछै-पहे { ভ্রমণকালে নানা দরকারী বিষয বাটা তাঁর নোট-বইয়ে টুকে রাখতেন। নিম্পেন্ন কিয়দংশ উদ্ধ, ৩ হ’ল ] ফ্রিপোলি -একটা উটের দাম ৬০o থেকে ৭০০ ইটালিয়ান লিরা। ৪০০-৬০০ কিলো ওজনের বোঝা ধরে এক একটা উটে। দিনে একটা উটে ৩০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে । খরচ পড়ে উট পিছত ২০ লিরা দৈনিক । ষাঁড়ের দাম ৬o থেকে ১০০ লিরা। ১০০ কিলো বোঝাই নিয়ে দিন ২০ কিলোমিটার হাঁটতে পারে। এ সব জায়গায় এক সাগান থেকে অন্য স্থানে জিনিস নিয়ে যাওয়ায় খরচ অনেক বেশি। বর্তমান অবস্থায় দোকানের ম্যানেজার ডাক বা মোটরে মাল পাঠাতে পারে না। উট ভিন্ন উপায নেই। বন্দরেব দরত্ব ১০০ কিলোমিটার, কোন দোকানই বন্দর থেকে ১০০ কিলোমিটাবের কমে নেই। প্যালেন্টাইন। --রামিলেতে নােমলাম। তখনি জের সালেম রওনা হই। সকালে রামলের নিকটবতী ইহদী সংস্কৃতির কেন্দ্ৰ টেল-আভিভ উপনিবেশ পরিদর্শন করি। ষাঁড়ের মত জোর অনভধ কবচি দেহে । যে দেশই দেখি, সে সম্পবন্ধে আগে যা ভাবতাম, তার চেয়ে দেখচি সম্পপণ স্বতন্ত্র। পাব থেকে নিজের বদ্ধিমত না দেখেশানে যেন কিছু না ঠিক করি।-- এই বহামলা অভিজ্ঞতা লাভ হ’ল এবার। বাগদাদ - মচি জাতো পালিশ করে। এইভাবে ---প্রথমে সে একটা নেকড়া দিয়ে জাতো মোছে। তারপর সাবান দিয়ে ধোয় । রং লাগাতে তরল পালিশ ব্যবহার করে, ইচ্ছামত রং লাগায়।