পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S कैमान, बाौिद्ध आपद्धौिदनौ বন্ধগণ, আজ আমাদের আনন্দ করবার স্যসংগত কারণ আছে, এই দদিনেও আমরা আমাদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অক্ষশ্ন রাখতে পেরেচি, কারণ আমরা পরিচালিত হয়েচি কারখানার দেওয়ালে লেখা আমাদের জীবনের মলমন্ত্রটি দ্বারা ঃ “আমরা উত্তমণ হ’ব, অধমণ কখনো হ’ব না।” আমরা কার কাছে এজন্য ঋণী নই, নিজেদের কাছে ছাড়া। সব ট্যাক্স আমরা শোধ করেচি। জগতের মধ্যে যত জন্তোর কারখানা আছে, আমাদের কারখানার যন্ত্রপাতি সৰ্বোৎকৃটে। আমরা সবসল। ও সাপথ দেহে কাজ করে যাব, জগতের বহলক্ষ লোক এখনও খালি পায়ে বেড়ায়-কিন্তু দঃখের বিষয় তাদের সঙ্গে ব্যবসায় সম্প্রবন্ধ স্থাপন করবার কোন অন্ধিসন্ধি এখনও পাই নি, তাদের ভাষাও छfन ८भ थाभना। এই প্রতিস্ঠান তোমাদের জন্যে, তরুণ সম্প্রদায়ের জন্যে। তোমরাই আমার ব্যবসাকে বাড়াবে, আমাদের জেলা, সহস্র ও স্টেটকে সমন্ধতর করে তুলবে। তোমরা একবাক্যে আমার সঙ্গে আমাদের প্রাদেশিক সভাপতি মিঃ চেনি, আমাদের প্রধান মন্ত্ৰী মিঃ উপরিশাল এবং স্টেটের সভাপতি গ্যারিগর মাসারিকের প্রতি শ্ৰদ্ধার বাণী উচ্চারণ করা। সহকমিগিণ, অনেকে ভাবেন পরিশ্রম ও সমস্যার সঙ্গে সংগ্রাম করা যায় হাসিম খে। কিন্তু তা নয়, মাখে হাসি নিয়ে আমরা ক্রেতাদের সঙ্গে দেখা করবো। তার হাসিমােখ দেখাবো বাড়ি ফিরে স্ত্রী-পত্র-কন্যার সামনে । কারখানায় দিনব্যাপী কঠোর শ্রম ও জীবন-সংগ্রামের মধ্যে হাসির স্থান কোথায় ? আজকাল দেশের বড় বড় লোকের মখে নিরাশার ছায়া। এর কারণ, তাঁরা তোমার জীবন দঢ়তর ভিত্তিতে দাঁড় করাঝার জন্যে কঠোর পরিশ্রম করেন। দিনরাত। আমার উপদেশ, বিপদকে ভয় ক’র না- -পরাজয় অবশ্যম্ভাবী হ’লেও ভয় করার কারুণ নেই জেন। সংগ্রাম থেকেই বিজয় আসে। যাদ্ধ ভিন্ন জীবন কিসের? আমাদের কমাই আমাদের উন্নতির সোপান। কমের জায় হ’ক ! [ চেকোশে লাভাকিয়ার দেউলিয়া ব্যাংকগলি স্টেটের আইন দ্বারা দঢ়তর ভিত্তিতে স্থাপিত হয়। বাটা এই আদেশের বিরুদ্ধে নিক্ষেনান্ত বাণী প্রচার করেন। তিনি বলেন, যে অসাধ, তার শাসিত হওয়া দরকার, নতুবা শ্রমিকের বিপদ, কারখানার মালিকের বিপদ, জাতির উৎপাদনের শক্তির পক্ষেও এ আদেশ বিপজ্ঞজনক ] দেউলে-পড়া ব্যাংকগলির পনেঃপ্রতিষ্ঠা খবরের কাগজে আপনারা দেখেচেন স্টেট ব্যাংকগলিকে পানরায় প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েচেন । কিন্তু নৈতিক প্রতিষ্ঠার প্রশন এখনও স্থিরীকৃত হয় নি, শািন্ধ অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠার কথাই উঠেচে। নৈতিক পানঃপ্রতিষ্ঠা তখনই সম্পভব হবে, যখন ব্যাংকগলির কর্তৃপক্ষ গত দ’বৎসরের লাভসহ তাঁদের শেয়ারের কাগজগালি ফিরিয়ে দেবেন। তাঁরা যে অতিরিক্ত লাভ করেচেন। ওই সময়ের মধ্যে, তাও ফিরিয়ে দেবেন। তাঁরা তাঁদের পবিপদে প্রতিষ্ঠিত থাকবেন। কিনা, একথাও পরিস্কার করে @' शः । ।