পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sct O छेबान, बांब्र जाखालौवनौ জনহিতৈষী ! টমাস বাটার অনেক ছবি আছে কিন্তু কোন ছবিই তাঁব প্রকৃত ব্যক্তিত্বকে আকিতে পারে নি। যেমন বেগবতী পাবত্য তটিনী উপলখন্ডের মধ্য দিযে প্রাণচঞ্চল গতিতে ছটে চলে কিংবা প্রতিফলিত সযবিশ্চিম দ্বারা জ্যোতিষ্পমান হযে ওঠে, তাঁর মস্তক ও মািখাবযব, চোখেব, ন্যাকের ও ঠোঁটের প্রতি, আকুঞ্চিত রেখা তেমনি জ্যোতিসমান ও প্রাণচঞ্চল হয়ে উঠতো উৎসাহ ও শক্তির আবেগে। তাঁর মধ্যে ছিল অদম্য প্রাণশক্তি ও আবেগ - তাঁব সমস্ত কম প্ৰণালী নিধাবিত হ’ত এই দঃসাহস ও হৃদযাবেগ "বাবা। তরণ বিষসে মোটবা দীঘটনাযা তাঁব ডুব ও কপালেব মধ্যে কেটে গিযে জীবনব্যাপী একটা দাগের সন্টি করেছিল, সে দাগটাও যেন তাঁব শান্তির পরিচয় দিত। DB BD SLBD LDBBDB BBB BBBLDBD BB uDuBD L tBDB BBB eBB BBBDL DDBuBBBBS তাকে সংযত ক তে জানতেন। তিনি বলেছিলেন, যখন আমি প্রথম মোটবগাড়ি কিনি, তখন তাব BD DBBDD BBBD B BDB BBDBB BBB BBBBD BBBBD BBB BBB BBB BBB BDSS একটা ঘটনাব কথা আমাৰ মনে আছে। একবার একটা কোন ব্যাপাবে তিনি মনে কবলেন তাঁব নিজেব ও তাঁব কাবখানায মযাদা ক্ষম হণfণ কাবণ ঘটেচে । তিনি এমন একটি কমপন্থা সিথবা কবলেন যা অত্যন্ত দঃসাহসেব ব্যাপাব বলে মনে হবাব কথা। কেউ সে মত বদলাতে পারলে না। সেটা ছিল শনিবাব, তব মতানযাযী কাক্ত ব্যবিবাব সকাল থেকে আবশভ হওযাব। কথা। সেদিন সকালে তিনি আমায ডেকে বোঝাতে আবশ ভ করলেন কেন তিনি সে পন্থা অবলম্বন কবিতে বাধ্য হযেচেন। তিনি যেভাবে কথা বলছিলেন থেমে থেমে ধীৰে ধীবে- তাতে মনে হবাং কথা যে তিনি সবগতোণ্ডি কবচোন বঝি। শততা • কাবো ভয় করি নে আমি, এক শািন্ধ নিজেকে ছাড়া।” তিনি ঘবের মধ্যে অামাব উপস্থিতি একেবাবে ভুলে গিযেচেন। কযেক মিনিট চলে গোল তারপর তিনি আমায বললেন – “ও চিঠিখানা এভাবে বদলে দাও । তারপব অনেকক্ষণ ধবে ভেবে আগেব মত সম্পপণ্য বদলে ফেললেন। BB DDBBBS BD EkEB BD BBBS D S BDBBBBBB BD BDBB SBBD BuDBD BDBSBB গভীব । মান ও অপমান তাঁর মনেব। উভয় মেরােব মত কাজ কবতো।--বিপবীত মেবান্বযেব মধ্যে চালিত gggSDLBBB BD BBB BBB B BBBBB DB BDuSuBLB SBBB S BB BBBD BBBB এসেছিল ইচ্ছাশক্তিতে সন্টিমখী কৰবাব এই শক্তি থেকে। একজন সািদক্ষ মিস্ত্রি যেমন বযলারেব বাসপশক্তিতে অপচয না কবে ঠিকমত ব্যবহার কবতে পারে, তিনি তাঁর বন্ধিবত্তি ও ইচ্ছাশক্তি সংযত করে কাজে লাগাতে পারতেন, ঠিক হিসেব কবে। তাঁর ওপর জনসাধারণের অগাধ বিশদ্বাস ছিল। তিনি কড়া প্রকৃতিব ম্যানেজাব ছিলেন-যাঁরা কাজে ফাঁকি দিতে চাষ বা কোন রকমে রাটিনামত কাজ সেবে যেতে চায-তিনি ছিলেন তাদের দ’চক্ষের বিষ। কেননা, কাজে ফাঁকি বা কাজের সোজা পথ খোঁজা দটােকে তিনি একই শ্রেণীর বলে মনে করতেন। তবও সকলে তাঁকে শ্রদ্ধা করতো, ভালবাসতো-কেননা, তাঁর মনে ছিল সকলের জন্যে দয়া, মানবহিতৈষিতা-তাঁর মস্তিক্ষক সব সময়