পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। ♥ ቅ يحكمبيه AMMAMMeMMMMMeeAMMMMMMAMMMMMMAMMMMMMMMMMAMMMMiAMMSMMMMMAMMMMMMS MMM .ھ=ے بعد ২টা কোঠা আমাদের থাকার জন্য নির্দিষ্ট হইল। আমরা বোধ হয় দশ জন আসিয়াছিলাম। শ্ৰীযুক্ত কেশবচন্দ্র চৌধুরী, হৃদয়নাথ চৌধুরী প্রভৃতির কথা আমার মনে আছে। কেশব বাবু বড় superstitious ছিলেন। ঢাকার বড় বড় গৃহগুলি দেখিয়া বিস্মিত হইতেন ও বলিতেন “Oh কি vast buildingরে” । আমরা একজন পশ্চিম raw (আনাড়ি) পাচক রাখিলাম। সে দুই হাত দিয়াই আমাদের থালের ভাত সাজাইয়া দিত ; এক দিন দেখিয়া নিষেধ করিলাম। পরেও মাঝে মাঝে তাহাই করিত । আমরা ঢাকার সহর দেখিতাম, পড়াশোনা কম করিতাম । দৃষ্টামি ও গল্পগুজবই বেশীর ভাগ চলিত। একদিন রাত্রিতে আমাদের একজন বন্ধু কিছু শীঘ্র শীঘ্রই ঘুমাইতেছিলেন। আমরা কয়েকজনে তাহাকে ধরিয়া ‘হরিবোল’ বলিয়া মৃত ব্যক্তির সৎকার করিবার অভিনয় করিয়া বাহির করিলাম । রাত্রিতে মাঝে মাঝে একটু গান করিয়া সঙ্গীত চর্চাও করিতাম। কেশববাবু পরীক্ষা গৃহে যাওয়ার সময় দালানের সিড়িগুলি এক ভঙ্গি করিয়া লাফাইয়া পার হইতেন এবং ভগবানের নাম করিতেন । তখন সকাল বেলা মাত্র পরীক্ষা হইত ও দশ দিন ব্যাপিয়া পরীক্ষা হইয়াছিল । বোধ হয় March মাস। পরীক্ষাও চলিতেছে, আমাদের আমোদ প্রমোদও চলিতেছে । আমাদের অবস্থা দেখিয়া বালিয়াটার নায়েব মহাশয় মন্তব্য করিয়াছিলেন, “টাঙ্গাইল থিকে একদল বাদর এসেছে, এদের মধ্যে এক আধটা ছাড়া কেউ পাশ হবেনা।”