পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२श्न छ: ] উষ্ণোৎস ও নদনদী। $o বর্তমান সময়ে এই প্রাচীন নদীটীর অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় । স্থানে স্থানে গুস্ক হইয়া খাওয়ার ক্ষীণতোয় হইয়া পড়িয়াছে। এই নদীর তীরে বহু সমৃদ্ধ জনপদ ও বাণিজ্যস্থান আছে। ইহার উভয় তীরবর্তী প্রদেশসমূহ শস্ত সম্পদে ঢাকা জেলায় শীর্ষস্থানীয়। প্রাকৃতিক দৃশুও অতিশয় রমণীয়। পুরাণাদিতে এই নদী ইক্ষুনী বলিয়া উল্লিখিত হইয়াছে। ইহার তীরভূমিতে প্রচুর পরিমাণে ইক্ষু জন্মিত বলিয়াই ইহার নাম হইয়াছিল ইক্ষুনদী *। মেগেন্থেনিস ইহাকে অক্ষিমাতিস (Oxymatis) এবং তিসিয়াস (Ctesias), হাইপোবারাস (Hypobarus) বলিয়া পরিচিত করিয়াছেন। এলাম জানী—যমুনার পশ্চিম দিকস্থ প্রবাহটী এলাম জানী নামে সুপরিচিত। এই নদী তাসরির নীল কুঠির পাশ্বদেশ স্পর্শ করিয়া আসিয়া কেদারপুর গ্রামের মধ্য দিয়া তিল্পি গ্রামের কিঞ্চিৎ পশ্চিমে ধলেশ্বরীর সহিত মিলিত হইয়াছে । মীরপুরের নদীতে স্থানে স্থানে বিস্তৃক প্রাপ্ত হওয়া যায়। এই সমস্ত ঝিনুকের অধিকাংশের মধ্যেই মুক্তার স্বল্প দানা পরিলক্ষিত হইয়া থাকে। সময় সময় উৎকৃষ্ট মুক্তাও মীরপুরের নদীর ঝিনুকে পাওয়া গিয়াছে। এতদঞ্চলে মীরপুরের নদীর এই এক চমৎকার বিশেষত্ব রহিয়াছে। আলম নদী—এলাম জানী হইতে উৎপন্ন হইয়া চৌহাট কিলে পড়িয়াছে। এই নদী প্রায় ২৮বৎসর যাবৎ উৎপন্ন হইয়াছে। সুঙ্গার, সিংড, তড়া, কাইঠাদীর নদী, সেরাজাবাদের নদী, কাচিকটা, গাজীখালী, রামগঙ্গা, কালীগঙ্গা, নারায়ণীগঙ্গা, খোদাদাদপুরের

  • “ইস্কুলে স্থিত ইত্যেতা ছিমৰং পাদ নিঃস্থতা:”। ব্ৰক্ষাও পুরাণ

8