পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ অধ্যায়। প্রসিদ্ধ বস্তু। প্রাচীন রাস্তা। মোসলমান শাসন সময়ে সেরসহ সম্বর সোনার গ৷ হইতে নীলাব পর্যন্ত একট সুপ্রশস্ত রাস্ত প্রস্তুত করেন। এতদঞ্চলে উহা “সাহী রাস্ত” নামে সুপরিচিত। তৎপরে মোগল মুবাদার মীরজুমলা, সায়েন্ত খাঁ ও ব্রাহিম খাঁ কর্তৃক সৈন্তগণের গমনাগমণের জন্য কয়েকট রাস্ত প্রস্তুত হইয়াছিল। রেশেলের সপ্তদশ সংখ্যক মান চিত্রে কয়েকট প্রাচীন রাস্তার পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায়। প্রাচীন কালীগঙ্গা নদীর দক্ষিণ তীরস্থ মূলফংগঞ্জ নামক স্থান হইতে একটী রাস্ত করাতিকাল, নবীপুর, ও লড়িকুলের মাদিয়া রাজনগর পর্যন্ত পশ্চিম দিকে বিস্তৃত ছিল ; তথা হইতে এই রাস্ত উত্তর দিকে গমন করত নুন কিশোর হইয়া খানকুনিয়া পৰ্যন্ত উত্তর দিকে অগ্রসর হইয়াছে। এই স্থান হইতে রান্তাটা পূৰ্ব্ববাহিনী হইয়া ধাওদিয়া গ্রামের পাশ্বদেশ স্পর্শ করিয়া মেঘনাদনদতীরবর্তী রাজাবাড়ী পর্যন্ত বিস্তুত হইয়াছে। এই রাস্তাই মুগ্রসিদ্ধ “কাচকীর দরজা” নামে পরিচিত। প্রাকৃতিক বিপর্যায়ে এই রান্তটির অনেকাংশ এক্ষণে নদীগর্ডে বিলীন হইয়া গিয়াছে। ইদিলপুরের নিকটস্থ বুড়ীরহাটও দেওভোগ নামক স্থান হইতে উহার একশাখা जांब्रड श्ञां क्जियशूब cउन कब्रिग्न छेड़ब्रटिक शागईद्रौनौब्र उल्ले পৰ্যন্ত উপস্থিত হইয়াছিল। বৰ্ম্মবংশীয়:রাজগণ কর্তৃক এবং সেনরাজগণের