-এর চায়, সে জন্য কতখানি ত্যাগ স্বীকার করতে এর রাজী আছে? এসব মোটামুটি আন্দাজ করে নেবার ইচ্ছা কৃষ্ণেন্দুর ছিল। বহুক্ষণ চেষ্টা করে একটি স্পষ্ট ধারণাও সে আয়ত্ত করতে পারল না। তিন DB DKK DDD D DBDDSDBB D SDDDD BB BBLLLLLLDY কথা উল্টোপাণ্টা, পরস্পরবিরোধী, অর্থহীন। এখন একজন তার বে। কথায় সায় দেয় একটু পরে একেবারে তার বিরুদ্ধ কথাতেও সেই “আবার সর্বাঙ্গীন সমর্থন জানিয়ে বসে। ক্ৰমে ক্ৰমে যখন গায়ের অনেকে এসে পৌছল এবং বিশেষ ভাবে বীরেশ্বরের মৃত্যুতে সীমাবদ্ধ না থেকে হেরম্ব চক্ৰবৰ্ত্তীর অনাচার অত্যাচার সম্পর্কে সাধারণ ভাবে আলোচনা আরম্ভ হল। তখনও কৃষ্ণেন্দু কারো মনের কুলকিনারা খুঁজে পেল না। প্ৰতিশোধের বদলে নিছক প্ৰতিকারের ব্যবস্থাই যে এরা তার কাছে প্ৰত্যাশা করছে, এটুকু বুঝতে অবশ্য তার রামপালের চেয়ে বেশী সময় লাগে নি। এটা বুঝতে তার ঝুমুরিয়া আসবার দরকার ছিল না, দূর থেকেই অনুমান করে নিতে পারত। বর্তমান অরাজকতায় ৰে অবস্থা দাড়িয়েছে এদের দেহমানের, কোনরকমে শান্তিতে থাকার উপায় না খুঁজে লড়াই করতে চাইলেই এদের পক্ষে বিস্ময়কর হত। সে কথা নয়। আরও বেশী হাঙ্গামার ভয়ে সস্ত্ৰস্ত হয়ে থােক, হেরম্বের -প্ৰতি একটা নির্দিষ্ট মনোভাব তো এদের আছে ? ক্ৰোধ ক্ষোভ ঘূণা বিদ্বেষের জ্বালা তো এর অনুভব করে ? মনে মনে কামনা তো এর করে যে হেরম্বের সর্বনাশ হোক, সে উচ্ছন্ন যাক ? সকলের এই মানসিক বিরুদ্ধতার গভীরতা আবিষ্কার করতে গিয়ে কৃষ্ণেন্দু যেন দিশেহারা হয়ে গেল। রাগ দুঃখ হিংসা দ্বেষ ক্ষোভ বিরক্তি অসন্তোষ DD DBDBDB BD DDBBD DBDS BB gBBDB BBuYiDDDDB দায়িত্বজ্ঞানহীন উত্তেজনাপ্রবণ দু’একজন ছাড়া, সকলেই যেন ক্ষমা করেছে হেরম্বকে। বীভৎস রোগে অকথ্য যন্ত্রণা পেয়ে আজ যদি RRS)
