পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিগম্বৱী আজ একলা শুয়েছে। হয়ত তার ঘুম আসছে না। শশাঙ্কের কথা ভাবছে। শশাঙ্ককে সে চাকরীটি দেবে। লোকটা অপদার্থ, কোন কাজে লাগবে না, পাঁচিশ ত্ৰিশ টাকার বেশী ওর মাইনে হওয়া উচিত নয়। তবু দিগম্বরীর জন্য ওকে সে দুশো টাকা মাইনে দিয়ে রাখবে। মমতার সঙ্গে সর্বদা দিগম্বরীর মেলামেশার ব্যবস্থা করা সম্বন্ধে হীরেনের আর উৎসাহ ছিল না। এই উদ্ভট কল্পনাকে কি করে প্রশ্রয় দিয়েছিল ভেবে এখন সে বরং আশ্চৰ্য্য হয়ে DD BDDD S S DBBL D S L YBLLS D BD L DD মমতাকে যা বদলাতে পারে। অন্যকে দেখে কেউ স্বামীভক্তি শিখতে পারে ? শুধু দিগম্বরীর জন্য সে শশাঙ্ককে চাকরীটা দেবে। দিগম্বরী স্বামীকে ভালবাসে বলে, ভক্তি করে বলে-তার অপদার্থ নেশাখের স্বামী তার জীবন-দেবতা বলে। সদর দরজা বন্ধ ছিল । ধাক দিতে দিতে হীরেনের মেজাজ চড়ে গেল, কেউ দরজা খুলল না। তখন সে জুতো পায়ে দরজায় লাথি দিতে আরম্ভ করল। খানিক পরে বোঝা গেল। আলো নিয়ে কেউ উঠান °द्ध छं छांगछ । বন্ধ দরজার ওপার থেকে ভীত স্বরে দিগম্বরী শুধোেল, “কে ?” *डाभि । शैब्रन ।।” দিগম্বরী দরজা খুলতেই সে ক্রুদ্ধ কণ্ঠে বলল, “কতক্ষণ ধরে দরজা ঠেলছি, সবাই কি অজ্ঞান হয়ে ছিলেন ?” দিগম্বরী কঁাদ কঁাদ হয়ে বলল, “ভেতরের ঘরের দরজা বন্ধ করে ছিলাম, শুনতে পাইনি। সর্বনাশ হয়ে গেছে ঠাকুরপো, কেষ্ট ঠাকুরপোকে ধরে নিয়ে গেছে।” সন্ধ্যার একটু পরেই পুলিশ এসেছিল। কৃষ্ণেন্দুর সু্যটকেশ খুলে, Roby