পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুলিশ যদি খুন হয় তো আরো ভাল, পুলিশে গা ছেয়ে যাক, দলে দলে ধরা পডুক, এমন শিক্ষা পাক যেন চিরদিনের জন্য বাছাধনেরা ঠাণ্ডা হয়ে যায়, মাথা তুলতে আর সাহস না পায়। বটতলার মাঠ থেকে হাজার কণ্ঠের জয়ধ্বনি অস্পষ্ট ভেসে আসে । ভরা বন্দুকের মসৃণ নলে হাত বুলিয়ে হেরম্ব গ্লাস মুখে তোলে। সূৰ্য্য যখন ডুবু ডুয়ু, হেরন্থেরই গাইতি কোদাল শাবল দিয়ে তৈরী রাস্তা খোড়া আরম্ভ হল, পেট্রল ঢেলে আগুণ ধরিয়ে দেওয়া হল তার লৱী আর তঁবুতে, বন্দুকের গুলি খেয়ে হেরম্বের হাতের বন্দুক ছিনিয়ে নিয়ে রামপাল মরে গেল, হেরম্বকে বঁাশ দিয়ে চেপে ধরে পোড়ানো হল তার বাড়ীর দক্ষিণের চালাঘরের আগুণে । সন্ধ্যার অন্ধকারে আগুণ ধরল বীরেশ্বর ও ঝুমুরিয়ার আরও পাঁচটি বাড়ির চালায়। একদল লোক গিয়ে পাচনিখের থানা পুড়িয়ে এল। শৈলেন আগেই বটতলার মাঠে মারা গিয়েছিল। সভায় আরও মরেছিল। তেরজন লোক আর দু’জন পুলিশ। তার মধ্যে ছিল জগৎ দাসের ছেলে শিশু । জখম হয়েছিল বহুলোক - দু’দিন পরে আরিফ ও মমতা ঝুমুরিয়া ষ্টেসনে নামল। নরেশের খোজ নিতে পরেশ এবং কৃষ্ণেন্দুর খোজ নিতে পূর্ণেন্দু তাদের সঙ্গে এসেছে। ঝুমুরিয়া ও আশেপাশের গায়ের কয়েকজন সদরের গাড়ীর জন্য অপেক্ষা করছিল, বাপ দাদা ভাই ছেলের জামিনের জন্য সদরে नि८ c5छे कद्रव । उॉ८द्र भूषं नन, विषश्च । “মিছে যাচ্ছেন। বাইরের লোককে গায়ে যেতে দিচ্ছে না ।” আরিফ বলে, “দেখি চেষ্টা করে ।” কাগজে সংক্ষেপে খবর বেরিয়েছিল, ঘটনার সম্পূর্ণ বিবরণ এদে दाigछ अनl cीव् । WSWC)