পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সব কথা, তারপর ঘরে তালা দিয়ে দু’জনকে সঙ্গে নিয়ে কৃষ্ণেন্দুর কাছে?” গিয়েছে নালিশ করতে। পথে নরেশ একবার পালাবার উপক্রমণ করেছিল, সোনামাসী তাকে শাসিয়েছে, পালাস যদি তো পুলিশ ডাকব। কৃষ্ণেন্দুর বাড়ী গিয়ে দু’জনকে আগলে ঠায় বসে থেকেছে তার বাড়ী। ফিরবার অপেক্ষায় । BDS KDDL D KLYK S S LDS DDSBDBDBL করেনি মেয়েটার ওপর। ভাবলাম দুজনের মধ্যে যখন এই ব্যাপার দাড়িয়েছে, দু’জনের বিয়ে দিলে মন্দ হবে না । সোনামাসীও রাজী হল। আমি সেই কথা বুঝিয়ে বলতে গেলাম। ওকে যে এসব কুবুদ্ধি করে হাঙ্গামা বাধাস নে, এই মাসে তোদের বিয়ে দোব। তা উনি কি জবাব দিলেন শুনবে ? যে মেয়ে বেরিয়ে যায়। তাকে উনি frCal, \e è calo সকলে স্তব্ধ হয়ে বসে থাকে। খানিক পরে উঠানের এক প্ৰান্ত থেকে প্রশ্ন আসে, “এটা কি আপনার উচিত হলগো কেষ্টবাবু?” কানাই-এর বেী লক্ষ্মী কখন ঘর থেকে বেরিয়ে দাওয়ার ধাপে বসেছে কেউ লক্ষ্য করে নি। লক্ষ্মী কখনো গানের আসরে আসে । না, গল্প করতেও নয়। হয় ঘরে কাজ করে, নয় তফাতে ওই ধাপে চুপ की वज थgदक । ‘কেন রোগা বৌ ?” ‘সব যে জানাজানি করে দিলেন, কলঙ্ক রটল না মেয়েটার ?” কৃষ্ণেন্দু হঠাৎ কোন জবাব দিতে পারল না। এক মুহুর্ভের জন্য তাকে বড়ই বিপন্ন মনে হল। তারপর গলা সাফ করে কৃষ্ণেন্দু वगण, ‘क्क ब्राँग्रे डांग cब्रांशl cबो ।।” ‘ওমা, ইকি কথা বলেন কেষ্টবাবু!” “মেয়েটা কম পাজী নয়। রোগা বেী। পীরিত করেছে, পালিয়ে।