পাতা:দাক্ষিণাত্য.pdf/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्षेित्डीश श्रीॐक्ष । ] দাক্ষিণাত্য পৌছে গেছে। অন্ধদৃষ্টির লক্ষ্যস্থলে-পড়ে গেছে কৃমির মত বিষ্ঠাকুণ্ডেবিলিয়ে গেছে তার পত্নী-জীবন অনাচারে। ফিরোজ। বালক ! বালক ! কি বলছে ? সাকিনা। যা বলছি, ঠিক-আমার দেখা । সে পাপিষ্ঠার নাম আর মুখে আনবেন না,-মায়ের ছেলে হোন গে। ফিরোজ। বালক ! চিনতে পারছি না, তুমি কে ? মনে হ’চ্ছে, ও মুখখানা কোথায় দেখেছি। বুঝতে পারছি না তোমার উদ্দেশ্য-তুমি আমায় বাধা দিচ্ছ, কি আবও উত্তেজিত কবৃছো ! না বালক, যাই হোক, সে আমাৰ স্ত্রী। আমি একবার তাকে দেখবো,-পূজা পাই কি দাগ পাই, যা হয় একটা শেষ নেওয়া নেবো ; জীবনধারণ-কি জীবনপাত —কোনটা শ্রেয়, এইবার আমি স্থিব করবো । [ প্ৰস্থান । সাকিনা। এই স্বামীর স্ত্রী হ’তে পারি নাই! মাকে ছেড়েও ভরা বুকে ছুটে যায়, এত ভালবাসাব প্রতিদানে দিয়েছি—ম ! মা ! তুমি আমায় কি আশীৰ্বাদ ক’রে গেলে মা ! মাটি হওয়াও যে ছিল ভাল ; সেও পায়ের তলায় স্থির হয়ে পড়ে থাকতে পায। এ কি যন্ত্রণা-কি ঘূণা-কি লজ্জা ! স্বামি ! স্বামি৷! আবার দিল্লী চললে! ভাল করলে না ! আমি তোমায় সম্মুখীন হ’তে দেবে না। পাবে তুমি আমার কাছ হ’তে যা পেয়ে আসছে। তাই ; তবে প্ৰভেদের মধ্যে এই--এতদিন যা করেছি, তোমায় জালাতে ; এইবার যা কবৃবো, নিজে জ্বলতে। পুরুষবেশে বঁদি উপস্থিত হইল। বাদি। বলি হ’লে গো! আমি যে মলুম তোমার সঙ্গে এসে। আঃ, কি যন্ত্রণা-ঝোপের ভেতর মুখ বুজে বসে থাকা, তাতে আবার এই হতচ্ছাড়া পুরুষ জাতের বেশে-গােঁফের 6.बांदी नांकब्र उcश निम्र !