পাতা:দাক্ষিণাত্য.pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ গর্ভাঙ্ক । ] झांक्भिाउा ফিরোজ। আর দাড়াতে পাবছি না। মা, বুকে নাও। এক বিন্দু ●研 不書S সাহারা। বড় হতভাগিনী আমি বাবা! তুই আমার সেই পুত্র, কত রাজভোগে তোকে মানুষ করেছি, আজ এক বিন্দু জল। তোর মুখে দিতে পারছি না। [ ফিরোজকে বক্ষে ধরিয়া ] ঈশ্বর! ঈশ্বর ! মৰুভূমির উপরেও তো তোমার আকাশ রয়েছে, একবিন্দু জল ! আমি তোমার কাছ হ’তে স’রে এসেছি, তুমি তো আমার কাছছাড়া নও, একটু কৰুণ ! পুত্ৰ মৃতপ্রায়-মায়ের কোলে। এ বেদন অন্তৰ্য্যামি, তুমি তো জান । বাঁচাও । [ উপবেশন ; নেপথ্যে গুলিব শব্দ ] একি ! কিসের শব্দ ? ফিরোজ । শব্দ-তাই তো বটে ! হয়েছে ! আলি জলেন দরকাব হবে না মা ! আমি জালালের যুদ্ধে সৰ্ব্বস্বাস্ত হ’য়ে পালিয়ে এসেছি ; তা ঠ’লে সে আমার পিছু ছাড়ে নি,-“নিশ্চম সেই-ই আসছে। সসৈন্য জালাল উপস্থিত হইল । জালাল। সেই এসেছে শাহজাদা ! খুব লুকিযেছেন তো!! খরাগোশের মত কান দিয়ে নিজেব চোখ চাপা দিলে কি লুকানো হয ? ফিরোজ। জালাল ! এসেছি।--বেশ করেছি ! যা করবে। কব, আগে আমায় একটু জল দাও। জালাল । বড় পিপাসা হয়েছে কুমার, না ? জলি তো কাছে নাই, তবে পিপাসার শান্তি কয়ছি। [ পিস্তল লক্ষ্য করিল। ] সাহারা। করিসূ কি-করিসূ কি রাক্ষস ? আমি মা রয়েছি যে! জালাল । যেই থাক, এ সম্রাটের হুকুম ! সাহারা । সম্রাটের হুকুম ? সম্রাট এই হুকুম দিয়েছে তোকে ? দিকআমিও সম্রাটের ভগ্নী, সমার্টের কন্যা ; আমার হুকুম-দূর হ? এখান হ’তে। ( )