পাতা:দাক্ষিণাত্য.pdf/২১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দাক্ষিণাত্য [ °क्ष्ॐझ अश् । জালাল। ভোলবার কি সে কথা! আমায় ঘুণ ক’রে বঁচিয়ে রেখেছ তুমি, আনি যেন জগতের অতি ক্ষুদ্র-অতি অন্তজ-তৃণাদপি হীন, তোমাদের পিপীলিকার মত একটা দংশন করুবার যোগ্য নই! হরিহর । মিথ্যা কি সে কথা ? জালাল। জালাল একবার বিষ-দাত না বসিয়ে বলতে পায়বে না। अश् । छांवाल ! छाव्ाब् ि। कि छाझझ ? জাফর। তুমি না। আমার অধীনে দেবগিরির সুবাদার ছিলে ? জালাল। তুমিও না সম্রাটের অধীনে দিলীর সৈন্যাধ্যক্ষ ছিলে ? জাফর ! ছিলাম। কিন্তু যাই করি আমি, সমাটের আসন চাই নি । জালাল। কাপুরুষ তুমি ! কুকুরের মত এক উচ্ছিষ্ট ছেড়ে আর একটা এটাে পাতে ছুটছে ; ও ধৰ্ম্মে আমি পদাঘাত করি জাফর-খাঁ ! মাথা তুলতে সুরু করেছি, তুলবো আকাশ পৰ্য্যন্ত, যতদূর সীমা—যে থাকে যো যায় । জাফর। জীবনের সীমা কতটুকু, পরিমাণ করেছ পশু ? জালাল । জীবনের সীমা সামান্য হ’তে পারে, কিন্তু জন্মের তো १था नाच्ने ? জাফর। জন্ম আর তোমায় নিতে হবে না হতভাগ্য ! জাহান্নামেই তোমার চির-বিশ্রাম । জালাল । আমি জাহাল্লামকে সেলাম দিচ্ছি জাফর-খা । দিলীসিংহাসন চাইতে জাহান্নম, বৃষ্টির আশায় উৰ্দ্ধমুখে থেকে বঞ্জ, লাফ দিয়ে। উঠতে গিয়ে পতন, এ জালালের আরও আদরের। জাফর। জালাল ! একদিন তুমি আমার অধীনস্থ কৰ্ম্মচারী ছিলে। শত অপরাধেও আমি তোমায় মার্জন ক’রে এসেছি,-সে অনুগ্রহ এখনও ( २३० )