দাক্ষিণাত্য [ विडौम अक्ष। ছাইচাপা। সে ভিতর ভিতর জ্বলছে, আর আমি মারুছি মশার কামড়ে সাপের মত নিজের ওপর ছোবল । কি করি আবেদীন ? কোথা যাই পুত্ৰ ? কার কাছে পাই এ হারানিধি ফিরে ? কিসে হই আবার মানুষ ? আবেদীন। মাকে জিজ্ঞাসা করুন পিতা ! মন্দিরে যখন এনেছেন, Cवडां 8 (२igदन् } উমেদ। দেখাও দেবি, শান্তির বিগ্ৰহ-মূৰ্ত্তি, আনলে যদি দসার হত্যাক্ষেত্ৰ হ’তে টেনে । নাশ দেবি, এ অনুতাপের গুপ্তঘাতক, হ’লে যদি আমার জীবনরাজ্যের প্রহরিণী। দাও দেবি, এ মৰ্ম্মক্ষতের প্রলেপ, ধবেছ যদি জীবন-প্রিয় স্বামীর মৃত্যুরোগ। মঞ্জুলা। যাও তবে স্বামি, সেই পুত্ৰহারা গঙ্গুর কাছে, ঐৰূপ দীনভাবে অনুতাপে মাটী হ’য়ে অশ্রুজলে ভেসে ভেসে । এ ব্যাধির বিধান নিদানে নাই-দৈবে নাই, এ পীড়ার পবমৌষধি একমাত্র তার সমক্ষে আত্মাপরাধ স্বীকার ক’রে সত্যকে প্ৰকাশ করা, আর তাব দেওয়া দণ্ড যতই কঠিন হোক, অম্রানে ঘাড় পেতে নেওয়া । উমেদ । ঠিক ! ঠিক বিধান দিয়েছ মঞ্জলা ! আসি তবে দেবি, আসি পুত্র, আর আমি দাড়াতে পারছি না, অসহ্য যন্ত্রণা! কুণ্ঠব্যাধিতে এ দাহন নাই—যক্ষ্মা এর অনেক নীচে-এ সেই ভগবানের মৰ্ম্মভেদী শূল। যদি পরিত্রাণ পাই, আবার আসবো ; আরও আমার কথা বাকি রইলো পুত্ৰ, তোমায় বলবো । আর তোমার কাছেও ক্ষমা চাইবো মঞ্জুলা, তোমার পুণ্য কক্ষ ব্ৰহ্মরক্তে অপবিত্র করার। [ প্ৰস্থান । আবেদীন। মা ! মা ! তোমার ঐ ধৰ্ম্মটা প্ৰচায় করতে পাের ? ঐ সত্য-ধৰ্ম্ম-এই সময়-এই দেশে ? আমি তোমার সাহায্য করি। মঞ্জুলা। হবে ?
