এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
১৩০
ধম্মপদ।
সেইত অবিদ্যারাশি অতিক্রম ক’রে
ব্রাহ্মণ বলিয়া খ্যাত বিশ্বের ভিতরে॥১৬॥
বধ বন্ধনের প্রতি দ্বেষ নাহি ক’রে
যেজন করয়ে সহ্য বিশুদ্ধ অন্তরে,
দশবল[১] সমন্বিত ক্ষমা পরায়ণ
সেই জ্ঞানিজনে আমি বলিব ব্রাহ্মণ॥১৭॥
ক্রোধশূন্য, ব্রতশীল, সদাচারে রত,
শাস্ত্রজ্ঞান পারদর্শী যেই সুসংযত
অন্তিম শরীরধারী[২] যেজন এবার
তাহাকে ব্রাহ্মণ বলি করিব প্রচার॥১৮॥৪০০॥
নির্লিপ্ত পঙ্কজপত্রে সলিলের প্রায়
অথবা সূচ্যগ্রস্থিত সর্ষপের ন্যায়,