পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্ম-জীবনের উৎস। VOS এবং সমাজ মধ্যে যে কিছু ধৰ্ম্মাগ্নি জ্বলিতেছিল তাহা নিবাইবার পক্ষেই সহায়তা করিল, তাহা হইলে জানা যায় যে, সে সমাজ উত্তরকালে ধৰ্ম্মসমাজ থাকিবে না, সে উৎস৷ শুকাইয়া যাইবে, যাহ। তাহাকে সর্বাবিধ বিপদে রক্ষা করিতে সমর্থ। "অতএব আমরা দেখিতেছি, প্ৰত্যেক ব্যক্তির ও ধৰ্ম্মসমাজের ধৰ্ম্মজীবনকে রক্ষা করিবার একমাত্র উপায় জাগ্ৰত ঈশ্বর-প্রীতি। ইহা যাহার হৃদয়ে না জাগিয়াছে, সে মানুষ এখনও ধৰ্ম্মজীবনে প্ৰবেশ করে নাই। অনেকে হয়ত প্রশ্ন করিবেন হৃদয়ে ঈশ্বর-প্ৰীতি জাগা কাহাকে বলে ? অনেকে হয়ত স্বীয় স্বীয় হৃদয় পরীক্ষা করিয়া বলিবেন, বাঃ আমরা কি ঈশ্বরকে প্রীতি করি না ? আমরা কি তাহাকে সত্য বলিয়া জানি না ? আমরা কি তার উপাসনাতে বসি না ? আমরা কি তার অৰ্চনা করিয়া সৰ্ব্ববিধ অনুষ্ঠান করি না ? ইহার অতিরিক্ত জাগ্ৰত ঈশ্বর-প্ৰীতি বলিয়া আবার কি পদার্থ আছে ? মনে রাখা উচিত জাগ্ৰত ঈশ্বর-প্ৰীতির কতকগুলি DDD BDBYYSLOLDLY BBDBOBD LLLL DDLLDLL DBBDS BBBD ዏffiN€8ኟil ኻ፲፻፭፬ | সকল লক্ষণ, গুলির উল্লেখ অনাবশ্যক। প্ৰধান রূপে তিনটী লক্ষণের উল্লেখ করা যাইতে পারে । প্রথম লক্ষণ এরূপ জীবনে ধৰ্ম্ম লক্ষ্য, ঈশ্বর লক্ষ্য এবং সংসার উপলক্ষ্য হুইয়া থাকে । সেরূপ ব্যক্তি সংসারে বাস করেন, সংসারে কাজ করেন বটে, কিন্তু তাহার হৃদয় ঈশ্বরে অৰ্পিত থাকে ।