পাতা:ধর্ম্মজীবন (প্রথম খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दिौय 5यूब्रांठड९ । úVý) হেতুস্বরূপ করিয়া অজ্ঞাত বিষয়ের যে জ্ঞানে উপনীত হওয়া DDS DBDBD SBeBuDBB BDBS BBDDBDBDS BBDuD DDD ব্যক্তিগণের বাক্যে আস্থা স্থাপন করিয়া যে জ্ঞানে উপনীত হওয়া যায়, তাহ আগুবাক্য-জনিত জ্ঞান। আপ্তবাক্য বলিতে এদেশে বেদাদি শাস্ত্ৰই বুঝাইযা থাকে। যদিও গভীরভাবে চিন্তা করিয়া দেখিলে দেখা যায় যে, আপ্তবাক্য ও অনুমান মধ্যে আসিয়া পড়ে, তথাপি এদেশীয় দার্শনিকগণ আপ্তবাক্যকে একটা প্ৰমাণ ও জ্ঞানের একটী দ্বারস্বরূপ বলিয়াছেন বলিয়া উহার উল্লেখ করিলাম । ইহা সকলেই অনুভব করিতে পারেন যে, বিবিধ প্রমাণলব্ধ জ্ঞানের মধ্যে প্রত্যক্ষ লব্ধ জ্ঞানই সাক্ষাৎ জ্ঞান, অপর দ্বিবিধ প্ৰমাণলব্ধ জ্ঞান পরোক্ষ জ্ঞান । এক্ষণে প্রশ্ন এই, আমাদের যে ঈশ্বরজ্ঞান তাহা কোন জাতীয় জ্ঞান । জ্ঞানিগণের মধ্যে অনেকে বলিয়াছেন,-“আমাদের ঈশ্বর-জ্ঞান অনুমানলব্ধ জ্ঞান, স্বষ্টি দর্শনে স্রষ্টার অনুমান মাত্র।” এ কথার প্রতিবাদ করিয়া কেহ কেহ বলিয়াছেন,-“অনুমান প্রক্রিয়ার নিয়মানুসারে বিচার করিলে ঈশ্বর সিদ্ধ হয় না।” BBBB BBDB DBD DDBBDD DDBBL BBDD SS SBDDD DBDBDBDDS একথা আমরা কেন বলি ? কারণ ঋষিগণ যোগনেত্ৰে তাহাকে দেখিয়া বেদাদি শাস্ত্ৰে সাক্ষ্য দিয়াছেন, যে তিনি আছেন। যদি কেহ বলেন ঋষিগণ যদি তাহাকে দেখিয়া থাকেন, আমরা কেন দেখিব না ? তাহার উত্তরে এই মতাবলম্বী ব্যক্তিগণ বালিবেন—“তোমাদের যখন যোগনেত্ৰ ফুটিবে, তখন তোমরাও দেখিবো।” একদিকে দেখিতে গেলে এ সকল কথা বড়