পাতা:ধর্ম্মজীবন (প্রথম খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

३५मद खाँदन् । কি তাহা তাহারা কিছুই জানে না ; সত্যকে ফে গ্ৰীতি করিতে হয় তাহা তাহারা জানে না । মানুষ এই সমস্ত বিষয় জানে এবং এইখানেই তাহার বিশেষত্ত্ব এবং ইতরপ্রাণীর সহিত পার্থক্য । মানব সমাজের বর্বরাবস্থাতে মানব-জীবন পশুজীবনের অনেক নিকটে থাকে, সুতরাং সে অবস্থাতে জীবনের অধিক উচ্চলক্ষ্য বা আধ্যাত্মিক আদর্শের পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায় না । তখন মানব আহার নিদ্ৰা ভয়াদির অধীন হইয়া জীবন যাপন করে ; এবং অধিক পরিমাণে দৃশ্য জগতেই বাস করে। কিন্তু যতই মানব সূক্ষম ও আধ্যাত্মিক বিষয় গ্ৰহণ করিতে সমর্থ হয়, ততই বৰ্ব্বর অবস্থা হইতে উন্নত হইতে থাকে। এক্ষণে যে সকল জাতি সভ্যতাতে আরোহণ করিয়াছেন, তাহার এই আধ্যান্ত-বিষয় গ্রহণের শক্তির গুণেই উন্নত হইয়াছেন । সেই সকল জাতির মধ্যে বহুসংখ্যক ব্যক্তির DD BBDSBBBBBDS DBBDBD S S SDDDB DDD S SDDDD করিয়াছেন । সে সকল দেশে অতি সামান্যাবস্থার লোকদিগের ও এ ভজ্ঞান আছে যে কেবল অর্থে পাৰ্জন ও পানাহার নিদ্রাদির দ্বারা মানবজীবনের মহত্ত্ব হয় না ; ইহার অতিরিক্ত আরও কিছু চাই। মাহাত্ম যীশু বলিয়াছিলেন, মানব কেবলমাত্র অন্ন পান দ্বারা জীবন ধারণ করে না ; কিন্তু ঈশ্বরের মুখবিনিসৃত প্ৰত্যেক বাণীর দ্বারা জীবিত থাকে। সত্যই ঈশ্বরের মুখ বিনিস্থত বাণী। সত্যই দেবভোগ্য অমৃত । |সত্যের দ্বারা যিনি জীবন ধারণ করেন। তিনিই জীবিত ।