এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
৩৮
ধুলিরাশি।
ক্ষণেক অবাক হ’য়ে,
তারাটির পানে চেয়ে,
মন্ত্রমুগ্ধ-প্রায় হেরি অনন্ত বিমানে।
কোথা’ রহিয়াছি, কোথা’ কলপনা,
কোথা শান্তিদেবী, একি রে মায়া?
আর ত বাজেনা সে মোহিনী বীণা!
একি রে কালের অফুট ছায়া?
শুইয়া রয়েছি তটিনীর তীরে,
অবশ মাথাটি পাষাণে রাখি।
প্রাতঃসমীরণ পরশিছে মোরে,
তারাগণ ক্রমে মুদিছে আঁখি।
চমকি তখন উঠি ত্বরিতে,
নিশা জাগরণে অবশ কায়।
বুঝিনু রজনী কেটেছে ভ্রমেতে,
পাখীরা তখন প্রভাতী গায়॥