পাতা:নবরত্নমালা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

5द इ6 ।। సాలి বৃক্ষের মতন স্তব্ধ রয়েছেন শূন্যের উপরে । নিখিল ভুবন পূর্ণ সেই এক মহান ঈশ্বরে । বাস-বৃক্ষে যেমন বিহঙ্গকুল, শুন প্রিয় শিষ্য, তেমনি পরমাত্মাতে করে ভর-চরাচর-বিশ্ব ৷ আলো করি দশদিক সঠিশ্রকিরণে, প্ৰকাশে যেমন ভানু গগন প্ৰাঙ্গণে, উজলিয়া সমস্ত তেমনি ভগবান প্ৰকৃতির মাঝারে করেন অধিষ্ঠান ৷ ट लेव् दा भश्igदyाभ श्व डेक्षां ७, ছুটুক্‌ বা পাশ্ববাগে, মধ্যে বা কোথাও, কোনো ঠাই মন তার নাহি পায় সীমা ; নাম তার মহােদ যশ, নাহিক প্ৰতিমা । রূপ নাহি ভায় দারশ-ক্ষেত্রে, কেমনে তঁহারে দেখিবে ’নেত্ৰে । ংযত করি মনঃ প্ৰাণ জানে যে তঁাহারে শ্রদ্ধাবান, ” দুরে ফেলি যত দুঃখ শোকে, অমর সে হয় মৰ্ত্ত্য লোকে ॥ মূঢ়মতি যত সব, বালকের প্রায়, বিষয়-মৃগতৃষ্ণার পাছু পাছু ধায় ৷ চারি দিকে মৃতু্যাপাশি ভয়ঙ্কর অতি তাহা তারা নাহি জানো-পড়ি যায়। তথি । অমৃত যে কি বস্তু-জানিয়া ধীর সবে, নিত্যের না করে আশ অনিত্য এ ভাবে । অমর না হই য’তে কি করিব তা”তে তেঁই ডাকিতেছি। আমি, ত্ৰিভুবন নাথে । অসৎ হইতে মোরে ল’য়ে যাও সতে, আলোকে লইয়া যাও অন্ধকার হ’তে । মৃত্যু হতে আমায় অমৃতে লয়ে যাও, হে নাথ ! করুণা-সিন্ধু, মোরে দেখা দেও } হে রুদ্র ৷ প্ৰসন্ন মুখে চাহি মোর প্রতি রক্ষা কর মোরে সদা করি এ মিনতি।