পাতা:নবরত্নমালা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভুকু কারাম । ySy আপনার অজ্ঞানুসারে এখন হইতে আমি কবিতা রচনায় বিরত হইলাম-যে সকল কবিতা আজ পৰ্য্যন্ত বিরচিত হইয়াছে তাহা কি করা যাইবে মহাশয় অনুমতি করুন।” রামেশ্বর ভট্ট তাহার রচিত গ্ৰন্থাবলী জলমগ্ন করিবার আদেশ করিলেন । তুকারাম অগত্যা তাহাতে সম্মত হইয়া দেহুতে গিয়া বিঠোবা দেবের নিকট সমস্ত বৃত্তান্ত নিবেদন করিলেন। তৎপরে তঁাহার গ্ৰন্থ দুই প্ৰস্তরফলকের মধ্যে রাখিয়া কাপড়ে যত্নে বঁাধিয়া নিজ হস্তে ইন্দ্ৰায়ণী নদীতে নিক্ষেপ করিলেন । পরে লোকেরা আসিয়া বিদ্রুপ করিয়া বলিল“সন্ন্যাসিজি ! আগে একবার তুমি খাতাপত্ৰ নদীতে ডুবাইয়া সংসার ডুবাইয়া দিলে-এখন আবার তোমার কবিতাগুলি নদীতে ডুবাইয়া পরমার্থও ডুবাইলে-তোমার এ-কুল ও-কুল দু-কুল গেল।” এই সকল কথা তুকারামের বক্ষে বজপাত তুল্য আঘাত করিল। তিনি অন্ন পান পরিত্যাগ করিয়া বিঠোবা-মন্দিরের প্রাঙ্গণে পড়িয়া, রহিলেন ও যে পৰ্য্যন্ত তঁাহার প্রার্থনা পূৰ্ণ না হয় সে পৰ্য্যন্ত উঠিবেন না নিশ্চয় করিলেন । এইরূপে ত্ৰয়োদশ দিবস অতিবাহিত श्शेन । তাহার আসন্নকাল উপস্থিত । শত্রুদের উল্লাসের আর সীমা রছিল না । তাহারা মনে মনে কত দৰ্প করিতে লাগিল-এবার আর এই শূদ্রটার মুখ হইতে বেদবাণী শুনিতে হইবে না । কিন্তু স্বয়ং বিঠোবা র্যাহার সহায়-তাহার কি ভয় ? কিসের অভাব ? অচিরাৎ তাহার প্রার্থনা পূর্ণ হইল। ত্ৰয়োদশ দিবসে র্তাহার গ্ৰন্থ নদীর উপর ভাসিয়া উঠিল ও লোকেরা তাহা তুকারামের নিকট আনিয়া উপস্থিত করিল। এই উপলক্ষে তিনি যে সকল শ্লোক DBBD BDBBDBDB DDD DD KEBD DBBBDDuSYS