পাতা:নারীশিক্ষা - দ্বিতীয় ভাগ.pdf/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নারীশিক্ষ) । । Nごやゅう স্বার্থপরতায় জলাঞ্জলি প্রদান করতঃ মনকে প্রশস্ত করিয়! ভগ্নীভাবে স্নেহ দৃষ্টিতে সকলকে দেখিবে । ভূয়ীদিগের সহিত কি প্রকার ব্যবহার করা কৰ্ত্তব্য সে বিষয় বলা হইল। এখন ভগ্নীভাব কি প্রকারে বৰ্দ্ধিত হইতে পারে তাছার দুই একটা সহজ উপায় বলিতেছি। এ দেশের স্ত্রীলোকের প্রায় বাহ্যিক ক্ষণস্থায়ী বিষয়ের উপর প্লীতি সংস্থান করেন, সুতরাং তঁহোদের প্রণয়ও দীর্ঘস্থায়ী হয় না। যাহনের ক্রসদর্য্যের প্রতি দৃষ্টি ঠহার। স্ত্রীলোক দেখিলেই সুলক্ষণ, কি মুত্র ত "হাই নিরীক্ষণ করিতে থাকেন, র্যাহার মনোমত শ্রী বা সুলক্ষণ সকল দেখিতে পান ঠাহীর সহিত সম্ভাব করিতে ভীল বাসেন এবং তঁাহীর সহিত প্রীতি সংস্থাপন করিয়া, দিন দিন প্রণয় বৰ্দ্ধিত করিতে থাকেন। এই প্রকত্নে তাহাদের প্রণয় বৰ্দ্ধিত হয় বটে কিন্তু সাধারণ লোকের সহিত র্তাস্থীদের কোন কালে প্রণয় ছয় না। কি শারীরিক সৌন্দর্য্য, কি অলঙ্কার, কি ৰক্স এই প্রকার ক্ষণস্থায়ী বিষয়ের উপর প্রীতি সংবদ্ধ করিলে তাহ, কখন দীর্ঘকাল স্থায়ী হয় না। অতএব এসকল ৰিষয় পরিত্যাগ করিয়া স্থায়ী আন্তরি কু বিষয়ের উপর প্রীতি স্থাপন করলে ঠাই দিন দিন । বৰ্দ্ধিত হইতে পারে। গুণের উপরেই সকলের প্রীতি