পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তেন অঙ্গ ভঙ্গ করে যেন, রূপ গমন । বিজলীর ছটা যেন পড়ে ঘনে ঘন ॥ ঝাপিয়া বদন অঙ্গ নোতের অঞ্চলে । তেরচ হইয়া দৈত্য চাহে কুতুহলে। মোহিনীরে দেখিয়া দৈত্যের দৃষ্টি পড়ে । তবে যত দেবগণ সুধা পান করে ৷ সুধা পান করিয়া দেবের হইল বল। ধাওয়াইয়া লইয়া যায় দৈত্য সকল ৷ পলাইয়া যায়। তবে দৈত্য সকল । দেবতার ভয়ে দৈত্য নামে রসাতল ৷ aथम 6भांश्मिीझ 6वभ छांgन कीश् द्धि । চতুভুজ শঙ্খ চক্ৰ গদাপদ্মধারী ॥ হরির চরণে শিব করিলা প্ৰণাম । প্ৰসন্ন হইয়া চলে আপনার স্থান ৷ আর এবার অনল হইল উদ্ধগতি । আর বার শ্ৰীযুক্ত হইল সুর পতি৷ সকল ভবন হইল শ্ৰীৱ আলয় ॥ সেই কালে শ্ৰীযুক্ত হইলা মহাশয় ॥ ইন্দ্ৰ মেলানি দিয়া দেব নারায়ণ । ঢাক ঢোল কাড়া বাজে শুনিতে শোভন শঙ্খ ঘণ্টা দগর দামা বাজে ঘাঘরী । বীণা বঁাশী করতাল বাজয়ে ঝাঝারী ॥ দোহরী মহারী বাজে কপিলার সনে । ভেউর রসাল বাজে প্ৰধান স্থানে স্থানে চিত্র বিচিত্ৰ নিশান উড়ে চারি ভিত । পুরী প্রবেশে ইন্দ্ৰ হইয়া হরষিত ৷৷ সুবৰ্ণ কলসে নারিকেল ঘরে ঘরে । কৌতুক দেখিতে দেব যায় ঘরে ঘরে ॥ সুখেতে ঘরে ইন্দ্ৰ পুরীতে প্ৰবেশ । মঙ্গল করিল ইন্দ্ৰ অশেষ বিশেষ ৷ তীর্থ জল দিয়া ইন্দ্ৰ করিলোক স্নান । ” রাজযোগ্য বস্ত্ৰ যত করিল, পরিধান ॥ नगण সিংহাসনে আরোহণ করিলা পুরন্দর। কমলারে ভক্তি করে অতি সুরেশ্বর ॥ নমো নমো মহেশ্বরী জগতের মাত । না বুঝে তোমার শক্তি হরি হর ধাতা (~~ তুমি সন্ধ্যা তুমি গায়ত্রী তুমি সরস্বতী । মহাবিদ্যা জান তুমি দেবী ভগবতী ৷ তুমি যাহারে সৃষ্টি কর সেই গুণবান। সেই সে কুলীন ধন্য সৈই সে'প্রধান ॥ . নিগুৰ্ণ পুরুষে যদি কর দৃষ্টিপাত । বৃহস্পতি শুক্র হয় তাহার সাক্ষাৎ ॥ শুনিয়া ইন্দ্রের স্তব লক্ষ্মীর কৌতুক । মূৰ্ত্তিমতী হইলা লক্ষ্মী ইন্দ্রের সম্মুখ ॥ • পরিচয় মাগহ ইন্দ্ৰ তুমি মাগ বর। শুনিয়া লক্ষ্মীর বাক্য বলে পুরুন্দর ৷ সহস্রাক্ষ হউক মোর সকল हूदैन ۰ ۰ با {ंकन कॉब्ल'न! छांफुि७ आभाद्ध जन ॥ এইরূপ বর তারে দিলেন কমলা । সেইরূপে লক্ষ্মীমাতা ইন্দ্রেরে বর দিলা৷ যেই জন শুনে এই অমৃত কথন । ইন্দ্রের সমান श्यौं হয়। সেই জন ৷ যাহাঁদের সদনে এই গীতের প্রচার । , কোন কালে লক্ষ্মী না ছাড়ে তাহার ॥* নায়কের কেঁওর হউক চিরজীবী । ) পুত্র পৌত্রে মুখে থাকুক পৃখিবী ৷ তাহার পুরুক আশা যত মনোরথ । পরমায়ু হউক তাহার অষ্টোত্তর শত, সেই লক্ষ্মী তাহারে হউক অভিলাষ । তোমার বিপক্ষ যুত পাউক বিনাশ ৷ যাবৎ পৃথিবীতে থাকেন চন্দ্ৰাদিত্য । উদয়ান শ্ৰী তোমার হউক নিত্য নিত্য ৷ ভণে কবি কর্ণপুর বিষহরীর দাস। . যাহার। প্ৰসাদে হইল গীতের প্রকাশ ৷