পাতা:পরাধীন প্রেম - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হঠাৎ খেয়াল হয় যে দতিনটি শব্দ খাটিয়ে সেও তো কায়দা করে ইঙ্গিতে মনের ভাব छान्ति निष्ठ १ाद्ध अछिउक। 'ইতি’ শব্দটির নীচে লিখেছে। 'উমা’ । মাঝখানে ফকি আছে। সেই ফাঁকে সে লিখে দেয়, সারা জীবনের জন্য তোমার যে কেউ নয়। সেই-উমা ।” উমার হিংসা হয় না । সে কিছমাত্র জবালা বোধ করে না। প্ৰাণে বরং সে সবস্তি বোধ করে । অজিতকে সে সত্যই ভালবেসেছিল, মন প্রাণ দিয়ে ভালবেসেছিল । আজ তার মনে হয়, এই মানষটার সাথে সারাজীবন অসীম যন্ত্রণা ভোগ করার হাত থেকে যে রেহাই পেয়েছে সেটাই তার পরম ভাগ্য । বিষাদ জাগে । কিন্ত সে বিষাদে জালা-যন্ত্রণার ঝাঁঝ থাকে না। अश्म एक्षाgी, कम ५aभन्म ठूद्म ? মানষি কেন জীবনকে এমন সস্তা করে দেয় ? 、リsこ奇1 কাম্পতার বিষয়ে বলতে গিয়ে তার অতীত জীবনের একটা গল্পতৰু কথা উল্লেখও করা হয় নি। { এত অলপ বয়সের সে ঘটনা, পরবতী জীবনে এমনভাবে চাপা পড়ে গিয়েছে ব্যাপারটা যে এখন পর্যন্ত সাধারণ একটা সত্ৰও পাওয়া যায় নি যা অবলম্বন করে সেটা টেনে छन् । । মেয়ে পরম সবার জীবন আরম্ভ হয় অতিড়ে । তারপর শৈশব কাটাতে হয়। তারপর আবার কৈশোরের পালা । তবেই যৌবনে পদাপণ করা যায়। সবার জীবনে না হোক, কারো কারো জীবনে কত ওলোট পালোট যে ঘটে যায়। এই সময়ের মধ্যে । জীবনের গতিধারা এমনভাবে দিক পরিবর্তন করে, নতুন পথ ও পরিবেশের মধ্যে নািতন রূপে নিয়ে এমনভাবে এগিয়ে চলে যে অতীতের সঙ্গে সম্পকের সাধারণ চিহ্নগলি খাঁজে পাওয়া যায় না । সাত আট বছর বয়সে কাম্পতার বিবাহ পাব মহাসমাবেহে সক্ষপণ করা হয়েছিল । সেটা অবশ্য তার ঠাকুরদাদার কীতি । অনেক পয়সা খরচ করে ঘটা করে নাতনির বিয়ে দিয়ে বেচারা তিন মাসও বাঁচে নি । ডবল নিমনিয়ায় কান্ত হয়েছিল। বিয়োটা বাতিল কলেই বরাবর গণ্য করে এসেছে কান্ত ।