অনিল হেসে বলে, কোনদিন একটু আমল দিয়েছ ? ভয় হত, মািখ ফটে কিছ বললে হয়তো মেলামেশাই বন্ধ করে দেবে । ঃ খাব বিশ্রী ব্যবহার করে এসেছি ? ঃ বিশ্ৰী বলা যায় না,--শন্ত নীরস ব্যবহার । অন্য কেউ সহ্য করত। কিনা জানি না । কাম্পতা তার হাত চেপে ধরে । ঃ এবার থেকে খাব মিষ্টি ব্যবহার পাবে । বৰ্ব্বতে তো পারো, কতকাল নিজেকে সামলে এসেছি ? হয়তো যতটা দরকার নয়, তার চেযে বেশি শক্ত হয়েছিলাম ! অত হিসাব কি কষতে পারে মানষে ? কান্ত মিষ্টি করে একটু হাসে । অনিলের হাত ধরাই থাকে। তার হাতে । !ጵ তারপর সে বলে, কাল ছাটি আছে, কাল দাপরে তামি এখানে খাবে। সকাল সকাল চলে এসো, দ’জনে গলপ করব । খব মিষ্টি সরে বলে, হয়তো সব ভয়-ভাবনা মিটিয়ে নেবার সহযোগও পাৰে । ঃ বেশি তেল মশলা মাংস পোলাও খেতে পারি না জান তো ? ঃ জানি { পরদিন দশটার সময় অনিল এসে দেখে, বাড়ি ফাঁকা, কান্তা একা বাড়িতে রান্না 夺邵区1 令 ঝোলের কড়া নামিয়ে কাতা উনানে কেটলি চাপায় । চা আর ছানার বড়া এনে দিয়ে বলে, দািধক কি করব, ছানা করে তোমার জন্য বড়া করে ফেললাম । তোমার পক্ষে ছানার জিনিস খাওয়া ভালো । 牌 অনিল বলে, নিজে কেমন রাঁধতে পার নমনা দেখাবার জন্য নেমাতন্ন করেছিলে ? কান্ত আশ্চযা হয়ে তার মাখের দিকে তাকায় । বলে, সত্যি তোমার খেয়াল ছিল না। আঞ্জ বেবীর বিয়ে, সকাল বেলাই সকলে চলে যাবে ? না, জেনেশনেই এসেছ - অনিল বলে, খেয়াল ছিল, আমাকেও তো বান্তে খেতে বলেছে। আমি ভাবলাম, তোমরা বঝি এখানে খাওয়াদাওয়া সেরে যাবে। নেমতান্ন খেতে এসে দরজার তালা অটাি দেখে জব্দ হয়ে ফিরে যােব, তাও ভেবেছিলাম। তব, এলাম – ফিরে গেলেও স্রেফ অস্বীকার করব যে আসিনি, তমি তামাসা করছি টের পেয়েছিলাম। শেষ পর্যন্ত তালা এটে চলে যেতে সাহস হল না বঝি ?
- সাহস হল না। মানে ? আমি কি ছেলেমানষে যে ওরকম সমতা তামাসা করব ? আমি ইচ্ছে করেই যাই নি। রোধে বেড়ে তোমায় খাওয়াব ঃ সারাদিন সাধ মিটিয়ে গল্প করব । বাড়ির কেউ জানেও না তোমায় খেতে বলেছি। !
অবেই দফা সেরেছে। সারাদিন মেয়েলি গলপ করতে হলে দম আটকে যাবে। মেয়েলি গল্প কেন ? তোমার কাছে সাইকোলজির কথা শািনব । দােপর গড়িয়ে যায়। শান্ত নিবিকার বৈজ্ঞানিকের মত অনিল তার সব প্রশ্নের 8
