পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/১৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

)やや পাল ও বর্জিনিয়া । আসিয়া সুৰ্য্যকে আচ্ছন্ন করে, তেমনি সেই সত্যের রাজাকে ঘেরিয়া অtছন্ন করিয়া রাখিয়াছে । তাহার। এখন তাহাকে কিছুমাত্র প্রভা প্রকাশ করিতে দিতেছে না । ' छूमि যদি রাজার নিকট যাইতে চাহ, তবে হয় ত তোমার কথা ভঁাহার শ্রবণপথেও প্রবিষ্ট হইবেক না । পুৰ্ব্বে যখন রাজকাৰ্য্য পরিচালনা বড় মিশ্রিতরূপ না ছিল, তখন আমরা ভূয়োভূয়ঃ শুনিতে পাইতাম, যে তথাকার প্রজাগণের বিশেষ গুণ ও পৌরুষ প্রকাশিত হইলেই তাহারা উৎসাহিত ও উপৱীত হইত। তৎকালে বড়ই রাজারাও তেমন উপযুক্ত লোককে মনোনীত করিয়। রাজকাৰ্য্যে সৰ্ব্বেगर्सी कड़ि८उन न । बञ्चडः भशभश्मि छू°ाज-बcर्शङ এইরূপ ব্যবহার করিতেন । অন্যান্যেরা আপনাদের সভাসদগণ এবং প্রিয়পাত্র পাত্রবর্গ যাহাদিগকে মনেনীত করিতেন তাহাদিগের প্রতিই যথোচিত সহায়তা ৰুরিতে ক্রটি করিতেন না, এইমাত্র ” । পাল –“মহাশয় ! এ বিষয়ে এমন হইলেও ত হইতে পারে, যে তথায় গেলে পর এমত এক জন সভ্যের সহিত অামার আলাপ পরিচয় হয়, যে তাঙ্গাতে তিনি আমাকে বিশিষ্টরূপে প্রতিপালন ও উত্তরোত্তর মহোন্নতিশালী করিয়া তুলিতে পারেন ’ । বুদ্ধ —“হী! যাহা বলিতেড়, তাহা হইতে পারে বটে, কিন্তু বড় মানুহের অনুগ্রহ চাহিতে গেলে তোমাকে অনবরত র্তাহাদের তোষামোদকতাই করিতে হইবেক, এবং উtহার যেটা যখন ধরিবেন তোমাকে তাহাতেই সম্মতি দিয়া চলিতে হইবেক ।