পাতা:পুর্ব্ববঙ্গ গীতিকা (তৃতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূর্ববঙ্গ গীতিকা করযোড়ে বন্দিলাম। ঠাকুর ব্ৰাহ্মণ । যাহার চরণ গুণে তারে ত্ৰিভুবন ॥ ২০ পিতামাতা বিনিদলাম। সংসারের সার । যাহার। প্ৰসাদে আমি দেখিলাম সংসার ॥ ২২ সরস্বতী মাও বন্দি যুড়ি দুই হাত । যাহার প্রসাদে আইলাম সভার সাক্ষাৎ ॥ ২২ সভার চরণ বানিদ গলে দিয়া বাস । পদ ভঙ্গে কেহ না করিবেন উপহাস ৷৷ ২৬ করিবেন। সকলে মিলিয়া আশীৰ্ব্ববাদ । পদ ভঙ্গে কেহ না লইবেন অপরাধ ৷৷ ২৮ স্বামীর চরণ বন্দি ভক্তিযুক্ত হইয়া । বিদেশে গোলা অার না। আইল ফিরিয়া ॥ ৩০ যেখানে সেখানে থাক মোরা প্ৰাণপতি । তোমার চরণে যেন থাকে মোর মতি ॥ ৩২ যা হবার হইয়াছে কপালের লেখা । মরণের দিনে দি ও এ দাসীরে দেখা ৷৷ ৩০৪ রাধাকৃষ্ণ বন্দিলাম মধুর বৃন্দাবনে । যার নামে কীৰ্ত্তন করিব। এইখানে ॥ ৩৬ বৈষ্ণব ঠাকুর বন্দি, দয়ার সাগর । কৃপা করি। প্ৰভু মোরে আমি যে পামর ॥ ৩৮ ছাড়, নাথের পায় বন্দি লুটাইয়া ধরা । হাতে ধরি যে মোরে শিখাইলা লেখাপড়া ॥ ৪০ কি জানি বন্দ না আমি কিবা জানি গান । কৃপা করি মান রক্ষা করি ভগবান ॥ ১২ চণ্ডালিনী বলে প্ৰভু না করাহু ঘৃণা । শ্ৰীচরণে দিও স্থান, সুলার প্রার্থনা ৷৷ ৪৪