পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SእSbም ভারতবর্ষ। তন্মধ্যে সেই স্তুপটি স্থাপন করিয়াছিলেন। খৃষ্টপূর্ব ১৬১ হইতে ১৩৭ বৎসরের মধ্যে বৌদ্ধভিক্ষু সেনুত্তারো নাগ-রাজের নিকট হইতে নানা কৌশলে স্তুপটি উদ্ধার করিয়া সিংহ-- রাজ দখগামিনীকে প্ৰদান করেন। লঙ্কাদ্বীপের “মহাখুপী” নামক বৃহৎ মঠে তিনি নবপ্রাপ্ত স্তুপটি সংস্থাপিত করিয়াছিলেন। যাহা হউক, চীন-পরিব্রাজকগণ যখন রামগ্ৰাম দর্শন DBBDSBDBDB D DD SBDDL DD DDBDBD YKKD S DBBD SS yDEE শতাব্দীর প্রথমে পরিব্রাজক ফা-হিয়ান জুপের সন্নিকটে একটি সরোবর দর্শন করিয়াছিলেন। তিনি শুনিয়াছিলেন, ঐ সরোবরে নাগরাজ বাস করিতেন এবং সৰ্ব্বদা মঠ প্রহরা দিতেন। নাগগণ প্রত্যহ মনুষ্য-মূৰ্ত্তি পরিগ্ৰহ করিয়া অপেরা অৰ্চনা করিত। সপ্তম শতাব্দীর মধ্যভাগে পরিব্রাজক হুয়েন-সাং সেই মঠ ও সেই সরোবর দেখিয়াছিলেন এবং নাগরাজের সেই উপাখ্যান শ্ৰবণ করিয়াছিলেন। প্ৰবাদ এই—অশোক যখন স্তুপটি আপনার রাজধানাতে স্থানান্তরিত করিবার প্রয়াস পান, নাগরাজ সে সময়ে তাহাক বলিয়াছিলেন,-“যদি তুমি সাধন-বলে এতদপেক্ষা সুদৃশ্য মঠ নিৰ্ম্মাণ করিতে ক্ষম্যবান DDDS g BB BDD BDS BD BBDD D DD K S D S DBBB DBDS সমূহ হহঁতে কানিংহাম স্থির করিয়াছেন,-“রামগ্রামের সরোবর সিংহলাদেশীয় পুৱাবৃত্তে আতরঙ্গিতভাবে নদীরূপে বৰ্ণিত হইয়াছে। চীন-পরিব্রাজক ফা-হিয়ান এবং হুয়েন-সাং যে সরোবরের বিষয় উল্লেখ করিয়াছেন, তাহাদের সেই বৰ্ণনা প্ৰকৃত ও আড়ম্বর-শূন্ত । এ হিসাবে, সিংহলাদেশীয় পুরাবৃত্তের বণনা কোনমতেই প্রামাণ্য বলিয়া স্বীকার করা DDDB BtEG DB KBDLL LEE g0DLGSSYS0ELDgB ggDS DOLL BD S S KE শতাব্দীতে, ফা-হিয়ানের ভারতাগমন সময়ে, রামগ্ৰাম মরুভূমে পরিণত হইয়াছিল। তখন একটি মাত্ৰ ধৰ্ম্মমন্দির রামগ্রামে বিদ্যমান ছিল । সপ্তম শতাব্দীতে হুয়েন-সাং রামগ্রামের সে অবস্থার কোনহ পরিবাৰ্ত্তন দেখেন নাথ । এক্ষণে প্ৰাচীন রামগ্রামের অস্তিত্ব সন্ধান করিয়া পাওয়া একান্ত দুরূহ। কপিল নগরের পূর্ব দিকে যে অনোমা নদীর বিষয় উল্লিখিত হইয়াছে, কথিত হয়, বুদ্ধদেব সেই নদী-তীরে মস্তক মুণ্ডন করিয়া সন্ন্যাসধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। সন্ন্যাসগ্ৰহণার্থ সিদ্ধাৰ্থ কপিল নগর পরিত্যাগ করিয়া বৈশালীর পথে রাজগৃহে གང་། ། উপনীত হন। পরিশেষে দেওখালি হইয়া সংগ্ৰামপুরের নিকট অনোমা 漫 নদী-তীরে আগমন করেন । ইহারই সন্নিকটে “অমিয়ার” হ্রদ বিদ্যমান । অনোমার বা ঔমীর সংস্কৃত নাম-“অবমী।” টাৰ্ণার বলেন,-অবমী শব্দ হীনাৰ্থবাচক । সিংহলের ও ব্ৰহ্মদেশের জনপ্ৰবাদ অনুসারে জানা যায়, বুদ্ধদেব আপনার ঘোটক ও অনুচরবৰ্গকে বিদায় দিয়া আপনার প্রিয় শিন্য চণ্ডকে নদীর নাম জিজ্ঞাসা করেন । নদীর নাম অবগত হইয়া তিনি নদীর নাম-সম্বন্ধে কয়েকটি মন্তব্য প্ৰকাশ করিয়াছিলেন। বিভিন্ন গ্ৰন্থকার বিভিন্ন ভাবে বুদ্ধদেবের সেই মন্তব্যের তাৎপৰ্য্য গ্ৰহণ করিয়া থাকেন। - ব্ৰহ্মদেশীয় পুরাবৃত্ত • অনুসারে বুদ্ধদেব বলিয়াছেন,-“আমি যে স্বগীয় সম্পদের কামনা করি, it frt fiscs (Bishop Bigandet) rats (very ( Legend of the Burmese