8é之 if , , ভারতবর্ষ। পাশ্চাত্য পণ্ডিত সেই , উক্তিরই প্ৰতিধ্বনি করিতেছেন। উপরে যে আমরা বলিয়াছি; প্ৰাচীন মিশরের মৌৰ্ত্তিক অক্ষর বা চীন-দেশের বর্ণমালা প্ৰভৃতি পুনঃপুনঃ পরীক্ষা করিয়াও বর্ণমালার আদি-সুত্র অনুসন্ধান করিয়া পাওয়া যায় না, সে উক্তি-পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণেরই উক্তি। * যে চিহ্ন বা চিত্র দ্বারা মানুষ আপনার মনের ভাব অঙ্কিত করিয়া রখে, তাহাই বৰ্ণ, লিপি বা অক্ষর নামে অভিহিত হয়। কি সভ্য, কি অসভ্য,-ত-সকল সমাজই আবহমান কাল হইতে কোনও-না-কোনও প্রকারে চিত্রাঙ্কন দ্বারা মনের ভাব লিপিবদ্ধ করিয়া রাখিয়া আসিয়াছে ;-পুরাবৃত্তে ও ইতিহাসে তাহার অশেষ BuBD sBK DDD SS S DBDBBBDS S BDDD DDBBBS DBBDB DBB DDBS DBDDBDLD gBBS দুই বা ততোধিক রেখার সাহায্যে বিশেষ বিশেয বিষয় আঁকিয়া রাখে। সুশিক্ষিত ভ্য সমাজের নিকট সেই অঙ্কন স্মৃৰ্ত্তি প্ৰাপ্ত হইয়া, অক্ষর বা বর্ণমালা সংজ্ঞা লাভ করে ; অশিক্ষিত মুর্থ লোকের নিকট তাহা অস্ফুট রেখা-মাত্ৰে পৰ্য্যবসিত থাকে। ফলতঃ, বিবেচনা করিয়া দেখিলে, বেশ বুঝিতে পারা যায়,-সভ্য অসভ্য মুর্থ পণ্ডিতসকলেরই স্ফুট বা অস্ফুট কোনও-না-কোনও প্রকার বর্ণমালা আছে। মনুষ্য-সৃষ্টির আদি-কাল হইতেই সেইরূপ বর্ণমালার অস্তিত্ব উপলব্ধি হয়। বর্ণমালা-কত দিনের ? লিপি কত কাল হইতে প্ৰচলিত ? পণ্ডিতগণের মস্তিষ্ক এ তত্ত্বের অনুসন্ধানে নানা প্রকারে আলোড়িত হইয়াছে। এ সম্বন্ধে নানা জনে নানা 비t প্রকার জল্পনা-কল্পনা করিয়াছেন ; কিন্তু কেহই যে ধ্রুব-সিদ্ধান্তে বর্ণমালার উপনীত হইতে পারিয়াছেন, তাহা মনে হয় না। আমাদের বেদ, g? I পুরাণ প্রভৃতি শাস্ত্ৰ-গ্ৰন্থ আলোচনা করিলে, আমরা দেখিতে পাই,- “ষত দিন ভাষার সৃষ্টি, ততদিন বর্ণমালা’ ; আমরা বুঝিতে পারি,-“যত দিন বেদ বেদান্ত, ততদিন বর্ণমালা।” সত্য, ত্ৰেতা, দ্বাপরি, কলি-চারি যুগেই বর্ণমালা বিদ্যমান আছে। পৃথিবীর আদি-গ্ৰন্থ ঋগ্বেদে বর্ণমালার অস্তিত্বের পরিচয় পাওয়া যায়। রামায়ণ, মহাভারতে বর্ণমালার অস্তিত্ব সপ্ৰমাণ হয়। পুরাণ-পরম্পরায় বর্ণমালার পরিচয় তো বিশদ-ভাবেই বিবৃত হইয়াছে। ঋগ্বেদে, দশম মণ্ডলে, একসপ্ততিতম সুক্তে, বর্ণমালার ও ভাষার অস্তিত্বের বিষয় বিশেষভাবে লিখিত আছে। দশম মণ্ডলের সেই সুক্তের চতুর্থ ঋক ও তাহার বঙ্গানুবাদ নিয়ে উদ্ধৃত করিতেছি। বেদে বর্ণমালার অস্তিত্ব তাহাতেই উপলব্ধি হইবে। যথা
- “ऊंऊश्ः **ान् न प्र वां5भूड इव शृश्रन् न शृll८ङठानाम, ।
উতো তস্মৈ তনবঃ বি সহস্ৰ জীয়েব পত্য উশতী সুবাসাঃ ৷” অর্থাৎ—কেহ কেহ কথা দেখিয়াও কথার ভাবাৰ্থ গ্ৰহণ করিতে পারে না, কেহ শুনিয়াও "The Egyptian hieroglyphics, the Chinese characters, and thc supposed syllabic alphabets, have been examined,and thcy do not afford, as is commonly asserted, any clue to lead us to the invention of the alphabet. Since we are unable, either in history or even in imagination, to trace the origin of the alphabet, we must ascribe it, with the Rabbins, who are prepared with authenticated copies of the characters they used, and those of Seth, Enoch, and Noah to the fist man, Adam ; or we must say with Pliny, "ex quo apparet aeternitus liternnes usus,” or we must admit that it was n9t a human, but a divine invention, &c."
