ভারতের বর্ণমালা। 8న ܡܩ সরল এবং উহার অধিকাংশই নিয়াভিমুখী। ফলে, ইন্দো-ব্যাকৃত্রিয় ও ইন্দো-পালি - এই দুই প্রকার অক্ষরের মধ্যে সাদৃশ্য নাই বলিলেও অত্যুক্তি হয় না।” কিন্তু যে দুই -রূৰ্ণমালা হহঁতে ইন্দো-ব্যাকক্রিয় ও ইন্দো-পালি বর্ণমালার উদ্ভব হয়, সেই দুই আদি বর্ণমালা যে কিরূপ ছিল, তাহ কেহই নিশ্চয় করিয়া বলিতে পারেন নাই। সুতরাং ভারতীয় বর্ণমালার আদিতম্ব-নির্ণয়-সম্বন্ধে এখন নানারূপ জল্পনা-কল্পনা ঢলিয়াছে। প্রিন্সেপের মত এই যে, ভারতীয় বর্ণনালা-সমূহ গ্ৰীক-বৰ্ণমালার আদর্শ লইয়া গঠিত হইয়াছিল। অটুফুয়েড মুলার সেই মতের সমর্থনা করিয়াছেন। এন সেনার্ট ও এম জোসেফ হালেভি সেই মতেরহ পরিপোষক। ডাক্তার উইলসন অনুমান করেন, অশোকের বর্ণমালা-সমূহ গ্ৰীক বা ফিনিসীয় বর্ণমালার আদর্শে উৎপন্ন হইয়াছে। সার উইলিয়ম জোনস, ১৮৬৬ খৃষ্টাব্দে, ভারতীয় বর্ণমালাকে সেমিটিক বর্ণমালার সন্ততি বলিয়া নির্দেশ করিয়া গিয়াছেন। ১৮২১ খৃষ্টাব্দে কোপ-প্রমুখ পণ্ডিতগণ জোন্সের মতেরই সমর্থন করেন। সার উইলিয়াম জোন্সের সমর্থন করিয়া, ১৮৩৪ খৃষ্টাব্দে লেপসিয়ুস এক প্ৰবন্ধ লেখেন। তৎপরে ওয়েবার তদ্বিষয়ে বহু যুক্তি-তর্কের অবতারণা করেন। বেনফি, পিট, ওয়েষ্টারগার্ড বুলার, भIान्नमूलांद्र, ফুেড়ারিক মুলার, সেস, হুইটনি এবং লেনারমট প্রমুখ ভাষাতত্ত্বানুসন্ধিৎসুগণ অল্প-বস্তর সন্দেহের সহিত ভারতীয় বর্ণমালার আদিতে সেমিটিক প্রাধান্তের পোষকতা করিয়া যান নাহি । * তবে ওয়েবারের অপেক্ষা অধিক যুক্তি-তর্ক প্রদর্শনে অপর কেহ, যে সমর্থ হহঁয়াছিলেন, তাহা বলা যায় না । সম্প্রতি ডাক্তার ডিকি অনেক তর্ক-বিতর্কের পর নিদ্ধারণ করিয়াছেন,-“আসিরীয় দেশীয় কিলাকার বর্ণমালা হইতে, দক্ষিণা-সেমিটক বর্ণমালার আনুকুণ্যে, ভারতীয় বর্ণমালার উৎপত্তি হইয়াছে।” ডাক্তার বাৰ্ণেল আবার বলেন,-“ভারতীয় বর্ণমালা, আরামেন বৰ্ণমালা হইতে উৎপন্ন হইয়াছে। সেই বর্ণমালা এক সময়ে পারস্তে ও বাবিলনে প্রচলিত ছিল।” বেনফির সিদ্ধান্তানুসারে—ফিনিসীয় বর্ণমালা হাহতে ভারতীয় বর্ণমালার বীজ সরাসরি প্রাপ্ত হওয়া গিয়াছে, এইরূপ প্ৰতিপন্ন হয়। মিঃ টেলার তাহার প্রতিবাদ করিয়াছেন। টেলার বলেন,-“বেনফির যুক্তি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ভারতবর্ষের সহিত ফিনিসীয়দিগের বাণিজ্য-সম্বন্ধ সলোমনের রাজত্বকালে সংস্থাপিত হইয়াছিল। ৮০০ পুৰ্ব্ব-খৃষ্টাব্দে সে সম্বন্ধ বিচ্ছিন্ন হয়। যদি সলোমানের সময়ে ফিনিসীয়ার অক্ষার ভারতবর্ষে প্ৰবাৰ্ত্তত হইত, তাহা হইলে সেই সময় হইতে অশোকের রাজত্বকাল পৰ্যন্ত, সুদীর্ঘ সময়ের মধ্যে, ভারতে অসংখ্য লিপির উৎপত্তি হওয়া সম্ভবপর। কিন্তু অশোকের রাজত্বকালে, খৃষ্ট-পূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে, আমরা পশ্চিমভারতে এক প্রকার আকৃতি-সম্পন্ন লিপি মাত্ৰ দেখিতে পাই। আরও, অনুসন্ধানে প্ৰতিপন্ন হয়, খৃষ্ট-পুৰ্ব্ব ষষ্ঠ শতাব্দীর পূর্বে ভারতবর্ষে যে কোনও প্রকার লিপি প্রচলিত
- সেমিটক বর্ণমালার আদর্শে ভারতের বর্ণমালা গঠিত হুইয়াছে বলিয়া যাহারা সিদ্ধান্ত করিয়াছেন, LBBDB BDB OKKK BB gB BBS BD DDB BBDY D DBY DDL DDD DDBBS LBDLDB SGDBBDB BLDuD rB BDBOLS S DBBDBDS DBDLDut DBggLL gBB BDiiDiSDDB DBBDBD L দেখিতে পাওয়া যায়। অর্থাৎ-অম্মদেশীয় আকার অন্য বর্ণে যুক্ত হইলে যেমন তাহার চিহ্ন “” এইরূপ LSS GB S YL LBLC YYB BB rB B LLLBT LLYS
to Vidi: Dr. Issac Taylor The History of the Alphabet, Vol. II,
