হিন্দুধর্মের নৈসর্গিক মূল। ፃ(ሉ কথা আমরা ছাড়িয়া যাইতে পারি। সে সকল আগুক্তিও মিল সম্যক্ প্রকায়ে খণ্ডন করিয়াছেন । সৰ্ব্বজ্ঞতা সম্বন্ধে মিল বলেন, যে ঈশ্বর गरूँछ कि न उदिः যুয়ে সন্দেহ। যে প্রণালী অবলম্বন করিয়া মহূযোর কৃত কৌশলের বিচার করা যায়, সে প্রণালী অবলম্বন করিয়া ঈশ্বরকৃত কৌশল সকলের ১ ম:১* করিলে অনেক দোষ বাহির হয় । এই মনুষ্যেদেহের নিৰ্ম্মাণে কত কৌশল, কত শক্তি বায়িত হইয়াছে, কত যত্বে তাহ রক্ষিত হইয়া খাকে । কিন্তু যাহাতে এত কৌশল, এত শক্তিব্যয়, এত যত্ন, তাহা ক্ষণতপুর-কথন অধিক কাল থাকে না। যিনি এত কৌশল করির ক্ষণভঙ্গুরত ধারণ করিতে পারেম নাই, তিনি সকল কৌশল জানেন না— সৰ্ব্বজ্ঞ নছেন। দেখ, জীবশরীর কোন স্তানে ছিন্ন হইলে, তাহা পুনঃ মংযুক্ত হইবার কৌশল আছে ; উহাতে বেদন হয়, পুত্ব হয়, এবং সেই ব্যাধির ফলে পুনঃসংযোগ ঘটে। কিন্তু সেই ব্যাধি পীড়াদায়ক । র্যাহার প্রণীত কৌশল, উপকারার্থ প্রণীত হইয়াও পীড়াদায়ক, তাহার কৌশলে অসম্পূর্ণত আছে। যাহার কৌশলে অসম্পূর্ণতা আছে, উহাকে কখন সৰ্ব্বজ্ঞ বলা যাইতে পায়ে না। ইহাও মিল স্বীকায় করেন যে এমন্তও হইতে পারে, যে এই অসম্পূর্ণতা শক্তির অভাবের ফল—অসৰ্ব্বজ্ঞতার ফল নহে। অতএব ঈশ্বর সর্বজ্ঞ হইলেও হইতে পারেন। যদি ইহাই বিশ্বাস কর, যে ঈশ্বয় সৰ্ব্বজ, কিন্তু সৰ্ব্বশক্তিমান নহেন, তবে এক প্রশ্ন উত্থাপিত হয়, যে কে ঈশ্বরের শক্তির প্রতিবন্ধকতা করে । মনুষ্যাদি যে সৰ্ব্বশক্তিমান নহে, তাহার কারণ তাহাদিগের শক্তির প্রতিবন্ধক আছে। তুমি যে হিমালয় পৰ্ব্বৰ উৎপাটন করিয়া সাগরপারে নিক্ষেপ করিতে পার ন৷